মাঠে কাজ করতে যাওয়ার সময় এক স্থানীয় বাসিন্দা সেই তার পড়ে থাকতে দেখেন। তড়িঘড়ি স্থানীয় মানুষজন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে অভিযোগ জানান। এরপরেই মাঠে এবং জঙ্গলের মধ্যে ১২টি শিয়ালের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন গ্রামবাসীরা।
খবর পেয়ে বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে এসে তার মেরামত করে দেওয়া হয়। তবে অভিযোগ পেয়ে সময় মতো না এসে দেরি করায় বিদ্যুৎ দপ্তর ও আধিকারিকদের উপর ক্ষোভ উগড়ে দেন গ্রামবাসীরা।
গ্রামবাসী হোসেন মণ্ডল বলেন, “বিদ্যুৎ দপ্তরের গাফিলতির কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। কৃষকরা রাতে মাঠে জল দিতে যায়। যে কোনও সময় বড় ধরনের বিপদ ঘটে যেতে পারে। আমরা একাধিকবার অফিসে অভিযোগ জানালেও তড়িঘড়ি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।”
সূত্রের খবর, একসঙ্গে অত শিয়াল খাবারের খোঁজে ওখানে দফায় দফায় এসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছে। বন দপ্তরও বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।