Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত আরও ১, গ্রেফতার OMR প্রস্তুতকারী সংস্থার আধিকারিক – cbi arrest omr printing company director as accused in ssc scam case


Group C Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ফের গ্রেফতার আরও এক অভিযুক্ত। এবার নাইসার আধিকারিক গ্রেফতার। নাইসা অর্থাৎ যে সংস্থা গ্রুপ সি নিয়োগে ওএমআর শিট তৈরি করেছিল সেই সংস্থার আধিকারিক নীলাদ্রি দাসকে গ্রেফতার করল সিবিআই।জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে ওএমআর শিট বিকৃত করার প্রমাণ পায় সিবিআই। সেই প্রমাণের ভিত্তিতে দফায় দফায় জেরা করা হয় সংস্থার ডিরেক্টর নীলাদ্রি দাসকে। বক্তব্যে অসঙ্গতি ও দফায় দফায় জেরায় দেওয়া তাঁর বয়ান থেকে তদন্তকারী সংস্থা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে নিয়োগ দুর্নীতিতে তাঁর ভূমিকা আছে। ওএমআর বিকৃতির বিষয়টি তিনি জানতেন এবং এই দুর্নীতিতে তিনি জড়িয়ে আছেন বলে অভিযোগ। শুক্রবার গাজিয়াবাদ থেকে গ্রেফতার করা হয় নীলাদ্রি দাসকে।

Group C Recruitment : ‘খেলা হবে’ শুনেই ক্ষুব্ধ বিচারপতি

ওএমআর শিট মূল্যায়নকারী নাইসা’র অফিসে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তল্লাশি চালায় সিবিআই। তাদেরই এক প্রাক্তন কর্মীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বহু বিকৃত ওএমআর শিট (OMR Sheet)। সিবিআই কোর্টে জানায়, তাদের বাজেয়াপ্ত করা ওএমআর নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। ওএমআর শিট কোনও সাধারণ কাগজ নয়। এর নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্যে উচ্চ প্রযুক্তি রয়েছে। ওএমআর শিট-এর সঙ্গে একটা অ্যানসার স্ট্রিং থাকে, যার দ্বারা নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হয়। এ ক্ষেত্রে এসএসসির অফিসে ওএমআর শিটগুলি স্ক্যান করা হয়েছিল।

Recruitment Scam: কোন কোন পুরসভায় চাকরিতে দুর্নীতি? ED-র তদন্তে প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য
নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমেই ওএমআর শিট মূল্যায়নকারী সংস্থা নাইসা’র ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। আদালতে আইনজীবীদের যুক্তি দেয়, উত্তরপ্রদেশ সরকারও নাইসা’কে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। মামলার শুনানিতে নিজের কম্পিউটার থেকে ওএমআর শিটের স্বাক্ষর পরিবর্তন করে এনে আদালতে পেশও করেন কর্মচ্যুতদের এক আইনজীবী। তাঁর যুক্তি, জমা পড়া ওএমআরেও বিকৃতি ঘটানো সম্ভব। পরে তদন্তে উঠেও আসে সেই বিষয়টি।

Recruitment Scam West Bengal: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৫০-৬০ কোটি টাকার লেনদেন! চাঞ্চল্যকর তথ্য শোনালেন অয়ন শীলের ফ্ল্যাট মালিক
ওএমআর শিট বিকৃতি নিয়েই নাইসার ডিরেক্টরকে দফায় দফায় জেরা করে সিবিআই। তদন্তকারী আধিকারিকদের দাবি, দুর্নীতি আঁতাতে তাঁর ভূমিকা স্পষ্ট হতেই এদিন গ্রেফতার করে সিবিআই।

অন্যদিকে. Group C-তে বেআইনি নিয়োগের প্রমাণ পেতেই কর্মরত ৮৪২ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *