এই সময়: তৃণমূলের নব জোয়ার যাত্রায় পঞ্চায়েত প্রার্থী বাছাইয়ের ব্যালট পেপার মিলল মালদা ও মুর্শিদাবাদে। ঠিক এক সপ্তাহ আগে মালদার চাঁচল স্টেডিয়ামে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করে গোপন ব্যালটে ভোট দেন দলের কর্মীরা। বুধবার সকালে সেই ব্যালট মালদা স্টেডিয়ামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
শুধু চাঁচল মহকুমা এলাকারই নয়, উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের ব্যালটও পড়ে ছিল সেখানে। তৃণমূলের চাঁচল ১ ব্লকের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ নুর বলেন, ‘সকালে স্টেডিয়ামে হাঁটতে এসে কয়েক জায়গায় গোছা গোছা ব্যবহৃত ব্যালট পড়ে থাকতে দেখে অবাক হয়ে দলীয় নেতৃত্বকে খবর দিই।’ তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন, ‘ভোট দান প্রক্রিয়াটি একটি এজেন্সি নিয়ন্ত্রণ করছে।
শুধু চাঁচল মহকুমা এলাকারই নয়, উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের ব্যালটও পড়ে ছিল সেখানে। তৃণমূলের চাঁচল ১ ব্লকের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ নুর বলেন, ‘সকালে স্টেডিয়ামে হাঁটতে এসে কয়েক জায়গায় গোছা গোছা ব্যবহৃত ব্যালট পড়ে থাকতে দেখে অবাক হয়ে দলীয় নেতৃত্বকে খবর দিই।’ তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন, ‘ভোট দান প্রক্রিয়াটি একটি এজেন্সি নিয়ন্ত্রণ করছে।
এখানে দলীয় নেতৃত্বের ভূমিকা নেই। তবুও কী ভাবে এমন ঘটনা ঘটল তা দল খতিয়ে দেখবে।’ অন্যদিকে, পঞ্চায়েতের প্রার্থী নির্বাচনের ব্যালট পেপার এদিন মিলেছে ভগবানগোলার একটি দোকানে। গত ৬ মে ভগবানগোলার আরকেবি ইটভাটায় এই ভোট নেওয়া হয়। ওই ইটভাটা থেকে সেই ব্যালট পেপার ফেরিওয়ালা ইসমাইল শেখ কিনে নেন।
তিনি বলেন, ‘ইটভাটা থেকে আমি কাগজগুলি কিনেছি। কিন্তু কিসের কাগজ আমি জানতাম না।’ দোকান মালিক রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি এক ফেরিওয়ালার কাছ থেকে পুরোনো কাগজ হিসেবে ব্যালট-পেপার কিনেছিলাম। কয়েকজন লোক এসে সেই কাগজগুলো নিয়ে গিয়েছে।’