রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে একের পর এক অভিযাগ। শুধু নির্বাচন প্রক্রিয়াতেই নয়। মনোনয়ন পর্ব থেকে উঠছে অনিয়মের অভিযোগ। বিদেশে বসে প্রার্থীর বিরুদ্ধে ওঠে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগ। সেই মামলায় এবার মনোনয়ন ঠিকভাবে পরীক্ষা না করে জমা নেওয়ার অভিযোগ যে সরকারী কর্মীদের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে ডিআইজি সিআইডিকে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা ।
সুদূর সৌদি আরবের মক্কায় থেকে মিনাখাঁর প্রস্তাবকের মাধ্যমে মনোনয়ন পত্র জমা ও তাতে জাল সই করানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে। মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে মহরুদ্দিন গাজির মনোনয়ন গত ১০ জুন জমা পড়েছিল। আদালতের নির্দেশে অভিবাসন দফতরের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সেসময় বিদেশে ছিলেন ওই তৃণমূল প্রার্থী। নিয়ম অনুযায়ী, অনলাইনে মনোনয়ন জমার ব্যবস্থা না থাকলে প্রার্থীকে নিজে এসেই মনোনয়ন জমা দিতে হয়। পঞ্চায়েত রিটার্নিং অফিসারের সামনে সই করে মনোনয়ন জমা দিতে হয় । এক্ষেত্রে তা হয়নি। অনিয়মের প্রমাণ পেয়ে তৃণমূল প্রার্থী মহরুদ্দিন গাজির মনোনয়ন বাতিল করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। বাতিল হয়ে যায় মহরুদ্দিন গাজির প্রার্থীপদ। নিয়মভঙ্গের অভিযোগে আদালতে দায়ের হয় মামলা।
অভিবাসন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ৪ জুন বিদেশ গিয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী মহরুদ্দিন গাজি। ফেরেন ১৬ জুন। তাহলে কী করে ১০ জুন মিনাখাঁয় তাঁর মনোনয়ন জমা পড়ে সেই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এরপরই প্রশ্ন ওঠে মনোনয়ন জমা নেওয়া সরকারি আধিকারিকদের ভূমিকায়। কীভাবে তাঁরা প্রার্থীর সত্যতা যাচাই না করে মনোনয়ন জমা নিলেন। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি দেবী প্রসাদ দে-র নজরদারিতে এই অনুসন্ধানের নির্দেশ ডিআইজি সিআইডিকে দিয়েছেন অমৃতা সিনহা। চার সপ্তাহ পরে রিপোর্ট দিতে হবে বিচারপতি সিনহার এজলাসে।
সুদূর সৌদি আরবের মক্কায় থেকে মিনাখাঁর প্রস্তাবকের মাধ্যমে মনোনয়ন পত্র জমা ও তাতে জাল সই করানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে। মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে মহরুদ্দিন গাজির মনোনয়ন গত ১০ জুন জমা পড়েছিল। আদালতের নির্দেশে অভিবাসন দফতরের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সেসময় বিদেশে ছিলেন ওই তৃণমূল প্রার্থী। নিয়ম অনুযায়ী, অনলাইনে মনোনয়ন জমার ব্যবস্থা না থাকলে প্রার্থীকে নিজে এসেই মনোনয়ন জমা দিতে হয়। পঞ্চায়েত রিটার্নিং অফিসারের সামনে সই করে মনোনয়ন জমা দিতে হয় । এক্ষেত্রে তা হয়নি। অনিয়মের প্রমাণ পেয়ে তৃণমূল প্রার্থী মহরুদ্দিন গাজির মনোনয়ন বাতিল করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। বাতিল হয়ে যায় মহরুদ্দিন গাজির প্রার্থীপদ। নিয়মভঙ্গের অভিযোগে আদালতে দায়ের হয় মামলা।
অভিবাসন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ৪ জুন বিদেশ গিয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী মহরুদ্দিন গাজি। ফেরেন ১৬ জুন। তাহলে কী করে ১০ জুন মিনাখাঁয় তাঁর মনোনয়ন জমা পড়ে সেই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এরপরই প্রশ্ন ওঠে মনোনয়ন জমা নেওয়া সরকারি আধিকারিকদের ভূমিকায়। কীভাবে তাঁরা প্রার্থীর সত্যতা যাচাই না করে মনোনয়ন জমা নিলেন। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি দেবী প্রসাদ দে-র নজরদারিতে এই অনুসন্ধানের নির্দেশ ডিআইজি সিআইডিকে দিয়েছেন অমৃতা সিনহা। চার সপ্তাহ পরে রিপোর্ট দিতে হবে বিচারপতি সিনহার এজলাসে।
পঞ্চায়েত ভোট শুরু আগেই এই ঘটনা সামনে আসায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। তবে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষের পরও অনিয়মের অভিযোগ শেষ হয়নি। বরং কোনও বুথে প্রার্থী ব্যালট খেয়ে নিচ্ছে তো কোথাও আবার বুথ বয়কটের পরও সেই বুথে ৯৫ শতাংশ ভোট পড়ার নজির দেখা গিয়েছে। একাধিক বুথে আবার ভোটার সংখ্যার থেকে বেশি ভোট পড়ার ঘটনা সামনে এসেছে। পঞ্চায়েত ভোটের ফল ঘোষণার পর রেজাল্ট নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের একাধিক মামলা।