তৃণমূলের ‘জন গর্জন’ সভা থেকেই ৪২টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রার্থী তালিকায় একাধিক চমক থাকতে পারে সেই সম্ভাবনা ছিলই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাতে তাঁর ভোট সৈনিকদের বেছে নিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে খবর। বহরমপুরে অধীর চৌধুরীকে চাপে রাখতে মাস্ট্রারস্ট্রোক মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের। সেখান থেকে প্রার্থী করা হয়েছে ইউসুফ পাঠানকে। একনজরে ৪২টি আসনের প্রার্থী তালিকা একনজরেকোচবিহার – জগদীশচন্দ্র বসুনিয়া
আলিপুরদুয়ার – প্রকাশচিক বরাইক
জলপাইগুড়ি – নির্মলচন্দ্র রায়
দার্জিলিং – গোপাল লামা
রায়গঞ্জ – কৃষ্ণ কল্যানী
বালুরঘাট – বিপ্লব মিত্র
মালদা (উত্তর) – প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
মালদা (দক্ষিণ) – শাহনাওয়াজ আলি রেহমান
জঙ্গিপুর – খলিলুর রহমান
বহরমপুর – ইউসুফ পাঠান
মুর্শিদাবাদ – আবু তাহের খান
কৃষ্ণনগর – মহুয়া মৈত্র
রানাঘাট – মুকুটমণি অধিকারী
বনগাঁ –বিশ্বজিৎ দাস
ব্যারাকপুর – পার্থ ভৌমিক
দমদম – সৌগত রায়
বারাসাত – ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার
বসিরহাট – হাজি নুরুল ইসলাম
জয়নগর – প্রতিমা মণ্ডল
মথুরাপুর – বাপি হালদার
ডায়মন্ড হারবার – অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
যাদবপুর – সায়নী ঘোষ
কলকাতা (দক্ষিণ) – মালা রায়
কলকাতা (উত্তর) – সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়
হাওড়া – প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
উলুবেড়িয়া – সাজদা আহমেদ
শ্রীরামপুর – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
হুগলি – রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়
আরামবাগ – মিতালি বাগ
তমলুক – দেবাংশু ভট্টাচার্য
কাঁথি – উত্তম বারিক
ঘাটাল – দীপক অধিকারী (দেব)
ঝাড়গ্রাম – কালিপদ সোরেন
মেদিনীপুর – জুন মালিয়া
পুরুলিয়া – শান্তিরাম মাহাতো
বাঁকুড়া – অরূপ চক্রবর্তী
বিষ্ণুপুর – সুজাতা মণ্ডল খান
বর্ধমান পূর্ব – শর্মিলা সরকার
বর্ধমান দুর্গাপুর – কীর্তি আজাদ
আসানসোল – শত্রুঘ্ন সিনহা
বোলপুর – অসিত মাল
বীরভূম – শতাব্দী রায়
শতাব্দী রায় তিনবারের সাংসদ। এবারের প্রার্থী তালিকাতেও জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে প্রথম দফায় বাংলায় ২০ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে BJP। অন্যান্য বছর নির্ঘণ্ট প্রকাশের দিন কালীঘাটের বাড়ি থেকে লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, এই বার উলোট পূরাণ। আরও বড়ভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে চাইছিল তৃণমূল। এদিন প্রতিটি প্রার্থীর সঙ্গে সাধারণ মানুষের আলাপ করিয়ে দেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বাভাবিকভাবেই প্রার্থী তালিকা নিয়ে কৌতুহল বাড়ছিল।
আলিপুরদুয়ার – প্রকাশচিক বরাইক
জলপাইগুড়ি – নির্মলচন্দ্র রায়
দার্জিলিং – গোপাল লামা
রায়গঞ্জ – কৃষ্ণ কল্যানী
বালুরঘাট – বিপ্লব মিত্র
মালদা (উত্তর) – প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
মালদা (দক্ষিণ) – শাহনাওয়াজ আলি রেহমান
জঙ্গিপুর – খলিলুর রহমান
বহরমপুর – ইউসুফ পাঠান
মুর্শিদাবাদ – আবু তাহের খান
কৃষ্ণনগর – মহুয়া মৈত্র
রানাঘাট – মুকুটমণি অধিকারী
বনগাঁ –বিশ্বজিৎ দাস
ব্যারাকপুর – পার্থ ভৌমিক
দমদম – সৌগত রায়
বারাসাত – ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার
বসিরহাট – হাজি নুরুল ইসলাম
জয়নগর – প্রতিমা মণ্ডল
মথুরাপুর – বাপি হালদার
ডায়মন্ড হারবার – অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
যাদবপুর – সায়নী ঘোষ
কলকাতা (দক্ষিণ) – মালা রায়
কলকাতা (উত্তর) – সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়
হাওড়া – প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়
উলুবেড়িয়া – সাজদা আহমেদ
শ্রীরামপুর – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
হুগলি – রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়
আরামবাগ – মিতালি বাগ
তমলুক – দেবাংশু ভট্টাচার্য
কাঁথি – উত্তম বারিক
ঘাটাল – দীপক অধিকারী (দেব)
ঝাড়গ্রাম – কালিপদ সোরেন
মেদিনীপুর – জুন মালিয়া
পুরুলিয়া – শান্তিরাম মাহাতো
বাঁকুড়া – অরূপ চক্রবর্তী
বিষ্ণুপুর – সুজাতা মণ্ডল খান
বর্ধমান পূর্ব – শর্মিলা সরকার
বর্ধমান দুর্গাপুর – কীর্তি আজাদ
আসানসোল – শত্রুঘ্ন সিনহা
বোলপুর – অসিত মাল
বীরভূম – শতাব্দী রায়
শতাব্দী রায় তিনবারের সাংসদ। এবারের প্রার্থী তালিকাতেও জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে প্রথম দফায় বাংলায় ২০ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে BJP। অন্যান্য বছর নির্ঘণ্ট প্রকাশের দিন কালীঘাটের বাড়ি থেকে লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, এই বার উলোট পূরাণ। আরও বড়ভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে চাইছিল তৃণমূল। এদিন প্রতিটি প্রার্থীর সঙ্গে সাধারণ মানুষের আলাপ করিয়ে দেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বাভাবিকভাবেই প্রার্থী তালিকা নিয়ে কৌতুহল বাড়ছিল।
কে বা কারা প্রার্থী হতে চলেছে, তা নিয়ে জল্পনা ছিল তুঙ্গে। বিশেষ করে সন্দেশখালিকাণ্ডের পর বসিরহাট থেকে কাকে প্রার্থী করতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা নিয়েও কৌতুহলের শেষ ছিল না। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বসিরহাটের প্রার্থীতেও রাখলেন বিরাট চমক। সবমিলিয়ে ৪২টি আসনের প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ নজর রেখেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়, এমনটাই মনে করছে রাজ্য রাজনৈতিক মহল। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশে, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল। তাই বাছাই করেই এই ভোটযুদ্ধের সৈনিক নির্বাচন করা হয়েছে।