সূত্রের খবর, আইআইটি খড়গপুরের তরফে গোটা বিষয়টি সরেজমিনে পরীক্ষা করে দেখার পর তার রিপোর্ট তুলে দেওয়া হবে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের হাতে। সেই রিপোর্টে জাতীয় সড়কে কী কী সমস্যা রয়েছে এবং সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কী কী করণীয়, তার বিস্তারিত তথ্য দেওয়া থাকবে বলেই জানা গিয়েছে। এই ধরনের পদক্ষেপের ফলে রোড সেফটি সুনিশ্চিত করা যাবে বলেই দাবি জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের।
এই বিষয়ে আইআইটি খড়গপুরের অ্যাসিস্ট্যান্ড প্রফেসার স্বাতী মৈত্র বলেন, ‘আমরা এই রাস্তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছি। এই রাস্তাটি ২০ বছর আগে তৈরি হয়েছে। সাধারণত এই ধরনের রাস্তা ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে থাকে। তবে এখানে দেখা যাচ্ছে রাস্তাটি অনেক জায়গাতেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফাটল দেখা দিয়েছে। তাই রাস্তাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।’
এই বিষয়ে খড়গপুরবালেশ্বর এক্সপ্রেসওয়ে লিমিটেড, NHAI-এর প্রজেক্ট হেড সঞ্জয়সুন্দর ঘটক বলেন, ‘আইআইটি খড়পুরের বিশেষজ্ঞ দল বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরিক্ষা চালাচ্ছে। কারণ রাস্তায় মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ও দুর্ঘটনা কমানোর জন্য নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ করা হয়ে থাকে। পরীক্ষা নিরিক্ষার পর রিপোর্ট হাতে আসবে, এবং তখন আমরা দেখব যে কী কী সমস্যা রয়েছে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যাতে রাস্তাটি আরও সুন্দরভাবে ব্যবহারের যোগ্য হয়ে ওঠে।’