অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পের সঙ্গে যুক্তদের শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি দাবি করেন, সারা দেশের মধ্যে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত উদ্যোগগুলির মধ্যে রাজ্যের অবদান ২৩.৪২ শতাংশ। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায়, নারীর ক্ষমতায়নে পশ্চিমবঙ্গের প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
মূলত, সিল্ক, পাটজাত পণ্য, কাঠের বিভিন্ন সামগ্রী, খাদ্য পণ্য, সুতি বস্ত্র-সহ এমএসএমই সেক্টরে একাধিক শিল্প রয়েছে। রাজ্যের প্রান্তিক অঞ্চলের মহিলারা এই শিল্পের কাজের সঙ্গে যুক্ত। মহিলাদের এই শিল্পদ্যোগে সেরার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গকে। সেই তালিকায় গুজরাট রয়েছে ৭ নম্বর স্থানে, রাজস্থান রয়েছে দশম স্থানে।
প্রসঙ্গত, এমএসএমই সেক্টরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা বিভিন্ন সভা থেকে দিয়ে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই সেক্টরে রাজ্যের কোটির বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে বলে বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে জানিয়েছিলেন তিনি। রাজ্যে রুপে ৯০ লক্ষ এমএসএমই ইউনিট করা হয়েছে বলেও ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সেক্টরেই মহিলাদের উদ্যোগকে এ বার সেরার স্বীকৃতি দিল কেন্দ্র।