নন্দীগ্রামে মাটিতে ফের উড়ল গেরুয়া আবির। সমবায় নির্বাচনে বড় জয় বিজেপির। এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করে নির্বাচনে জিতেছে বিজেপি, দাবি তৃণমূলের। রবিবার নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গোকুলনগর সমবায় সমিতির নির্বাচন হয়। সকাল থেকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে চলে নির্বাচন প্রক্রিয়া। সমবায়ের মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৬৬৭টি। মোট আসন ছিল ১২টি। যার মধ্যে ১১টি আসনে জয়লাভ করে বিজেপি। একটি আসন পায় শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থিত প্রার্থী।জয়ের পর নন্দীগ্রামের বিজেপির কনভেনার তথা জেলা কমিটির সদস্য অভিজিৎ মাইতি জানান, নন্দীগ্রামে তৃণমূলের কোনও অস্তিত্ব নেই। বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন হোক বা সমবায় নির্বাচন, বিজেপির জয় হয়ে আসছে। পরিযায়ী নেতাদের যতই পাঠাক, প্রশাসনকে যতই ব্যবহার করুক না কেন, সাধারণ মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে। তার ফল একের পর এক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে।
অন্যদিকে, তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘নন্দীগ্রামের গোকুলনগর সমবায় নির্বাচনের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আপনার মুখ থেকেই শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখব কী হয়েছে?’ তবে বিজেপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ তুলেছেন নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ। তিনি বলেন, ‘আমরা সরাসরি লড়াই করিনি। কিছু জনকে সমর্থন করেছিলাম। তাছাড়া শনিবার রাত থেকে এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করে ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত রাখেন, তাই এই ফলাফল হয়েছে।’
অন্যদিকে, তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘নন্দীগ্রামের গোকুলনগর সমবায় নির্বাচনের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আপনার মুখ থেকেই শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখব কী হয়েছে?’ তবে বিজেপির বিরুদ্ধে সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ তুলেছেন নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ। তিনি বলেন, ‘আমরা সরাসরি লড়াই করিনি। কিছু জনকে সমর্থন করেছিলাম। তাছাড়া শনিবার রাত থেকে এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করে ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত রাখেন, তাই এই ফলাফল হয়েছে।’
উল্লেখ্য, শনিবারই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর-২ ব্লকের বাদলপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তাজপুর সমবায়ে পরিচালকমণ্ডলীর নির্বাচনে জয়লাভ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থিত প্রার্থীরা। ৪৮ আসনের সমবায় সমিতির ৩৮টিতেই জয় পায় তৃণমূল কংগ্রেস।