TMC: বিধানসভা ভোটের আগে শক্তি বাড়ল ঘাসফুলে! দুই দলের হেভিওয়েট নেতাদের হাতে তৃণমূলের পতাকা…


তথাগত চক্রবর্তী: ভোটের আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলিতে বিরোধী শিবিরে বড় ভাঙন ধরিয়ে নিজেদের সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করল তৃণমূল কংগ্রেস। শনিবার বিকেলে কুলতলিতে এক যোগদান সভায় একঝাঁক বিরোধী নেতা–কর্মী তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নেন। সেই তালিকায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নাম এসইউসিআই- এর নেতা সুধীর হালদার ও সিপিএম নেতা রমনীরঞ্জন দাস।

Add Zee News as a Preferred Source

আরও পড়ুন:Bengal Weather Update: দুপুরের পর কালো মেঘে ঢাকবে মহালয়ার আকাশ! বজ্রবিদ্যুত্‍-সহ তুমুল বৃষ্টি জেলায় জেলায়…

সুধীরবাবু জানান, মানুষের পাশে থাকতে চাইলে আজ তৃণমূল কংগ্রেসই একমাত্র ভরসা। বামনেতা রমনীরঞ্জন দাস দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি কংগ্রেস থেকে শুরু করে সিপিএম হয়ে লড়াই করেছেন। ১৯৯০ সালে সিপিএমের প্রার্থী হিসেবে কুলতলি বিধানসভায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। পরে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ স্তরেও গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি কাজ করেছেন। এবার মানুষের মতামত নিয়েই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদানের সিদ্ধান্ত নিলেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতা রমনীরঞ্জন দাস। এদিন গোপালগঞ্জ অঞ্চল থেকে বিরোধী দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা, কর্মী এবং সমর্থক মিলিয়ে প্রায় এক হাজার জন তৃণমূলেউ যোগদান করেছেন বলে দাবি করেন কুলতলির বিধায়ক গণেশ চন্দ্র মণ্ডল।

তাঁর কথায়, ‘এটা প্রমাণ করে মানুষের আস্থা কেবল তৃণমূলের উপরেই রয়েছে।’ যদিও এই যোগদানকে কটাক্ষ করেছে বিরোধীরা। সিপিএম কুলতলি এরিয়া কমিটির সম্পাদক উদয় মণ্ডল বলেন, ‘এরা একসময় তৃণমূল ছেড়ে অন্য দলে গিয়েছিল, আবার ফিরে আসছে। তৃণমূলই বিজেপিকে শক্তিশালী করেছে। জনগণ কিন্তু একজোট, তারা কোথাও যাবে না। ২৬ তারিখে পরাজয় নিশ্চিত জেনেই এইসব নাটক করছে তৃণমূল।’ তৃণমূলের পক্ষে এই যোগদান সভা নিঃসন্দেহে ভোটের আগে সংগঠনগত শক্তি বাড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে।

আরও পড়ুন:Ajker Rashifal | Horoscope Today: দেবীপক্ষের সূচনায় কোনও সুখবর আসতে পারে বৃশ্চিকের, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ এড়িয়ে চলুন ধনু…

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *