এই সময়: হাসপাতাল মানেই সংক্রমণের আঁতুড়ঘর। তাই হাসপাতাল জমা হওয়া চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রমণ রোধ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য জরুরি। সে কাজ সর্বত্র হলেও সরকারি হাসপাতালে ট্রিটমেন্ট প্লান্টের অভাবে সংক্রমিত বর্জ্য জল পরিস্রুত না হয়েই মেশে নিকাশি ব্যবস্থায়। বিষয়টি কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের ঘোর না-পসন্দ।
তারা এ নিয়ে রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে তাগাদা দিয়ে চলেছে, যাতে রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিও বর্জ্য জল ব্যবস্থাপনায় জোর দেয়। এবার তাই সরকারি হাসপাতালে বর্জ্য জল পরিশোধনকারী ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসাতে চায় স্বাস্থ্য দপ্তর। সেই লক্ষ্যেই, বিষয়টি নিয়ে ফের একপ্রস্ত আলোচনার জন্য বুধবারের পর আবার আজ, সোমবার একটি বৈঠক আয়োজিত হতে চলেছে স্বাস্থ্য দপ্তরে।
তারা এ নিয়ে রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে তাগাদা দিয়ে চলেছে, যাতে রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিও বর্জ্য জল ব্যবস্থাপনায় জোর দেয়। এবার তাই সরকারি হাসপাতালে বর্জ্য জল পরিশোধনকারী ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসাতে চায় স্বাস্থ্য দপ্তর। সেই লক্ষ্যেই, বিষয়টি নিয়ে ফের একপ্রস্ত আলোচনার জন্য বুধবারের পর আবার আজ, সোমবার একটি বৈঠক আয়োজিত হতে চলেছে স্বাস্থ্য দপ্তরে।
অতিমারী পর্ব কাটিয়ে ওঠার পর থেকেই হাসপাতালগুলির বর্জ্য জল ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র যদিও তড়িঘড়ি কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘মনে রাখা দরকার, হাসপাতাল কিন্তু কোনও কারখানা নয় যে নোটিস দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
হাসপাতালকে সময় দিতে হবে এর জন্য। তাদের উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহারে জোর দিতে হবে।’ স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে কমপক্ষে দু’টি ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসাতে হবে। সেগুলি বর্জ্য জল পরিশোধন করে নিকাশিতে ফেলবে। এসএসকেএমে দরকার অন্তত পাঁচটি ট্রিটমেন্ট প্লান্ট। আরজি করেও দু’টি ট্রিটমেন্ট প্লান্ট দরকার। কিন্তু স্থানাভাবে তা বসানোর জায়গা মিলছে না হাসপাতাল চত্বরে।