Garia Ruby Metro : বড়দিনেই জোড়া রুটে ছুটবে মেট্রো! কবে থেকে চালু গড়িয়া-রুবি পরিষেবা? – ruby garia metro services is all set to start within this year waiting for railway safety commissioner nod


বড়দিনের আগেই সুখবর পেয়েছে বেহালাবাসী। মিলেছে সবুজ সংকেত। ফলে চলতি বছরের শেষেই যাত্রী পরিষেবা শুরু হতে চলেছে জোকা-তারাতলা মেট্রো। আর এখানেই প্রশ্ন উঠছে প্রায় একই সময় ট্রায়াল রান হওয়া গড়িয়া-রুবি রুটে কবে শুরু হবে পরিষেবা? মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, গড়িয়া-রুবি রুটের পাঁচটি স্টেশন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ট্রায়াল রানও সম্পন্ন হয়েছে। এবার কেবল রেলওয়ে সেফটি কমিশনের তরফে ছাড়পত্র পাওয়ার পালা। তবে কি পার্পেল লাইনের পর এবার অরেঞ্জ লাইনেও বছর শেষেই গড়াবে মেট্রো?

Kolkata Metro : তিন মাসে মেট্রো চলবে জোকার বেগুনি লাইনে
বড়দিনে গড়িয়া-রুবি মেট্রো?

পুজোর মুখেই জোড়া উপহার দিয়েছিল কলকাতা মেট্রো। জোকা-তারাতলার ট্রায়াল রানের নয় দিনের মাথাতেই গড়িয়েছিল গড়িয়া-রুবি রুটে মেট্রোর চাকা। নিউ গড়িয়া থেকে এয়ারপোর্টগামী (New Garia To Airport) মেট্রোর রুটের আংশিক ট্রায়াল রান হয়। তবে ট্রায়াল রানের শুরুতেই ঘটেছিল বিপত্তি। গড়িয়া থেকে রুবি পর্যন্ত পৌঁছনোর সময় বিকট আওয়াজ শোনা গিয়েছিল। থেমে গিয়েছিল ট্রেন। জানা যায় একটি যান্ত্রিক ত্রুটির জন্যই এই ঘটনা ঘটে। যদিও পরবর্তীতে ত্রুটি মুক্ত করে ফিরতি পথে ট্রায়াল সম্পন্ন করে মেট্রো।

Garia Ruby Metro Trial Run : শুরুতেই বিপত্তি , গড়িয়া-রুবির ট্রায়াল রানে বিকট আওয়াজে থামল মেট্রো
সে ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠেছিল, কেন ট্রায়াল রানে থেমে গিয়েছিল গড়িয়া-রুবি মেট্রোর ট্রায়াল রান? এই রুটে একটি নন এসি রেক চালানো হয়েছিল। ১৫ থেকে ২৫ কিলোমিটার গতিবেগে চলে রেকটি। যান্ত্রিক ত্রুটি প্রসঙ্গে মেট্রো রেলের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেছিলেন, “নিউ গড়িয়া থেকে রুবি আসার পথে একটি টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা গিয়েছিল। কিন্তু, পরবর্তীতে সেটি ঠিক করে নেওয়া হয়েছে। এরকমটা হতেই থাকে। সব যান্ত্রিক ত্রুটি মুক্ত করে তবেই যাত্রীদের জন্য এই রুটে মেট্রো চালানো হবে।” মেট্রো সূত্রে খবর, ৫.৪ কিলোমিটার এই রুটের ট্রায়াল রান সম্পন্ন হতে সময় লেগেছিল প্রায় এক ঘণ্টা। একেবারেই স্মুথ ছিল না এই ট্রায়াল রান।

Garia-Ruby Metro : পুজোর আগে নয়, নভেম্বরে গড়িয়া-রুবি মেট্রো রুটের ট্রায়াল
কবে মিলবে যাত্রী পরিষেবার সবুজ সংকেত?

মেট্রো রেলের এক আধিকারিক বলেন, “কিছু ত্রুটি দেখা গেলেও বর্তমানে আমরা যাত্রী পরিষেবা দিতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আমরা খুব চেষ্টা করছি যাতে বছর শেষেই যাত্রী পরিষেবা শুরু করা যায়। এখন সবটাই নির্ভর করছে রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের সিদ্ধান্তের উপর।” কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ মনে করছে ডিসেম্বরের মধ্যেই এই অরেঞ্জ লাইনেও যাত্রী পরিষেবার ছাড়পত্র মিলবে এবং মেট্রোর টাকা গড়াবে। এই রুটে মোট পাঁচটি স্টেশন রয়েছে। স্টেশনগুলির নাম যথাক্রমে কবি সুভাষ, সত্যজিৎ রায়, কবি সুকান্ত, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *