তিনি আরও বলেন, “সেজন্য এক কথায় ঠিকই করেছে। আমি বলছি এটা নিয়ে বিবেচনা হোক, এটা নিয়ে তদন্ত হোক। কিন্তু, পুলিশেরও আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে।” অজিত মাইতির সংযোজন ছিল, “সরকারের মাথা নীচু করে, চাকরি নিয়ে নেওয়ার জন্য দিনের পর দিন পথ আঁটকে বসে থাকে। দিনের পর দিন হুজ্জুতি করে, পুলিশকে কামড়ে দেয়। সেক্ষেত্রে তার বিনিময়ে পুলিশ কামড়ে দেবে না তো কি রসগোল্লা ছুঁড়বে!”
প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুর থেকে অন্যান্য টেট চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিবাদে পথে নেমেছিলেন অরুণিমা। বুধবার ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়ের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন তিনি। সেই সময় বিরাট পুলিশ বাহিনী সেখানে পৌঁছয় এবং আন্দোলনকারীদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
এরই মধ্যে একটি ভিডিয়ো ক্লিপ ঘিরে শোরগোল পড়েছে। যেখানে পুলিশ কর্মী ইভা থাপার বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পালের হাতে কামড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনা ঘিরে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে নেটপাড়ায়। সরব হয়েছেন বিরোধীরাও। আন্দোলনকারীর হাতের সেই ক্ষতের ছবি রীতিমতো আলোড়ন ফেলে দিয়েছে নেটমাধ্যমে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার বিজয়া সম্মেলনীর অনুষ্ঠানে তৃণমূলের জেলা কো-অর্ডিনেটর (TMC Zilla Co- Ordinator) তথা পিংলার (Pingla TMC MLA) তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্য ঘিরে রীতিমতো আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য, একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুন মালিয়াও।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।