আগামী ১১ ডিসেম্বর রাজ্য প্রাথমিকের টেট পরীক্ষা (TET Exam)। সেই পরীক্ষার আগে বৃহস্পতিবার নবান্নে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ডেকেছেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদি (Harikrishna Dwivedi)। সেখানে উপস্থিত ছিলেন থাকবেন সব জেলার জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, পুলিশ কমিশনার ও শিক্ষা দফতরের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকেরা। এই পরীক্ষা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি দিলীপ ঘোষ। নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া নিয়ে তোপ দেগেছেন।
হাইলাইটস
- আগামী 11 ডিসেম্বর রাজ্য প্রাথমিকের টেট পরীক্ষা
- টেট পরীক্ষার জন্য বৃহস্পতিবার নবান্নে বৈঠক ডেকেছেন মুখ্যসচিব
- নতুন করে টেট পরীক্ষার আয়োজন করা নিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে তোপ দিলীপ ঘোষের
টেট নিয়ে রাজ্যকে তোপ দিলীপের
প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের খরগোপুরে প্রাতঃভ্রমণ ও চা চক্রে যোগ দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। চা চক্রের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথাও বলতে দেখা যায় তাঁকে। এরপরে সারাদিন একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন তিনি। টেট পরীক্ষা প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “টেট পরীক্ষা নিয়ে বৈঠকই হয়। তাহলে পরীক্ষাটা ভালো করে হয় না কেন? পরীক্ষার আগে কেন প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়ে যায়? পরীক্ষা দিয়ে পাশ করার পরও কেন কেউ চাকরি পান না? তাঁদের কেন রাস্তার ধারে বসে থাকতে হয়? আগের লোকেরা চাকরি পায়নি আবার টেট পরীক্ষা নিচ্ছে। তাহলে পুরোনো যাঁরা করে বসে থেকেও চাকরি পাননি তাঁদের কী হবে? সেগুলো তো কি হবে?”
উত্তাল বিশ্বভারতী
ছাত্র বিক্ষোভের ঘটনায় বুধবার ফের উত্তাল হয়ে উঠেছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva Bharati University)। সরাসরি উপাচার্যকেই ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান পড়ুয়ারা (Student Agitation)। পড়ুয়াদের ভর্তি না নেওয়া, আদালতের নির্দেশ অমান্য করা, এমনই নানা অভিযোগে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপাচার্যকে ঘেরাও করেন তাঁরা। কারও সঙ্গে কোনও বিষয় নিয়ে আলোচনা না করেই তিনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বলে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। আর তারই প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখান পড়ুয়ারা। এদিকে বিক্ষোভের মুখে পড়ে পড়ুয়াদের গুলি করার জন্য নিরাপত্তারক্ষীদের তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে উপাচর্যর বিরুদ্ধেই তোপ দেগেছেন দিলীপ। তিনি বলেন, “বিক্ষোভ দেখালেই লোককে গুলি করে মারতে হবে? ভয় পেয়ে যাচ্ছেন আন্দোলনকে? দেশে কোনও আইনকানুন নেই? গুলি চালিয়ে দেবেন বললেই হয়ে গেল?”
মিঠুনের রাজ্য সফর
বছর ঘুরলেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন হতে পারে। আর তার আগে রাজ্যে পা রেখেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। বিজেপির হয়ে প্রচার শুরু করেছেন তিনি। পুরুলিয়া দিয়ে তাঁর সফর শুরু হয়েছে। আর শেষ হয় বীরভূম দিয়ে। তিনি আসার ফলে দলের কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা হবে বলেই মনে করছেন দিলীপ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মিঠুন চক্রবর্তী আসার ফলে আমাদের কর্মীদের মনোবল বাড়বে। উনি এত পুরোনো একজন নেতা। গ্রামে গিয়ে সাধারণ কর্মীদের সঙ্গে দেখা করছেন এতে ভালো তো হবেই।”
আশপাশের শহরের খবর
Eisamay News App: আশপাশের তাজা ও গুরুত্বপূর্ণ খবর বাংলায় পড়তে ডাউনলোড করুন এই সময় অ্যাপ