Kolkata Police Arrest: ভুয়ো ক্যাফে খুলে লাখ লাখ টাকা ‘প্রতারণা’, বমাল সমেত জালে চক্রের কিং পিন – kolkata police cyber cell arrested 15 person and recovered 14 lakh from him


সাইবার প্রতারণার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। ধৃতের নাম প্রতিকান্ত সিং। ২৯ বছরের ওই যুবককে পর্ণশ্রীর পাঠক পাড়া এলাকায় বাড়ি থেকেই গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের দাবি, ধৃতের থেকে নগদ ১৪ লাখ টাকা, তিনটি মোবাইল ফোন, টাকা গোনার মেশিন এবং জাল স্ট্যাম্প উদ্ধার হয়েছে। সাইবার ক্যাফে খুলে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে এই যুবকের। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশের সাইবার সেল। তদন্তকারীদের দাবি, এই চক্র বেশ সাইবার ক্যাফে চালাত। ক্যাফের মাধ্যমেই অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের সঙ্গে যোগযোগ করেন তাঁরা। কম্পিউটার ও ল্যাপটপের সমস্যা অনলাইনে মিটিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই চক্র টাকা আদায় করত বলে দাবি পুলিশের। চক্রে আর কেউ রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

Kolkata Police: ফের যখের ধন, কলকাতা থেকে উদ্ধার লাখ লাখ টাকা
লালবাজার সূত্রে খবর, চলতি বছরের অক্টোবরে এই নিয়ে অভিযোগ দায়ের হয়। তদন্তে নেমে কয়েক দিন আগে নিউ আলিপুর ও সল্টলেক সেক্টর ফাইভে দু’টি বেআইনি সাইবার ক্যাফের হদিশ পান গোয়েন্দারা। ক্যাফের কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রতিকান্তের খবর জানতে পারেন তাঁরা। পুলিশের আরও দাবি, নিউ আলিপুরের সাইবার ক্যাফের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন প্রতিকান্ত। তাঁকে জালে তুলতে ওই এলাকা থেকে রাহুল মণ্ডল এবং অভিষেক রায়কে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা। তাঁদের WhatsApp চ্যাটেও প্রতিকান্তের হদিশ মেলে মেলে দাবি করেছে লালবাজার।

মায়ের বকুনি খেয়েই পালিয়েছিল পোস্তার কিশোরী, ১২ ঘণ্টা পর খড়গপুরে উদ্ধার
চলতি মাসেই পোস্তা থানা এলাকা থেকে উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। যার জেরে ফের কলকাতায় ফিরে আসে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের গলফ গ্রিন কাণ্ডের স্মৃতি। পোস্তার ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁর সম্পর্কে বাবা ও ছেলে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। ধৃতদের থেকে ৫০ লাখ টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে জানায় লালবাজার।

Dr. Kunal Sarkar : চিকিৎসক কুণাল সরকারকে টোপ দিয়ে ১.৩০ কোটির প্রতারণা!
পোস্তা থানা সূত্রে খবর, ওই দিন দিগম্বর জৈন টেম্পল রোডের একটি বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। সেই বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় লাখ লাখ টাকা। ধৃত আনোয়ার হোসেন মোল্লা ও মোস্তাকিন মোল্লা দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। কী ভাবে তাঁরা এতো টাকা পেলেন, তা নিয়ে এখনও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, হাওয়ালার মাধ্যমে ওই টাকা খাটানো হত। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের সাইবার প্রতারণা মামলায় টাকা উদ্ধার করল পুলিশ।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *