Rui Fish : ঝাড়গ্রামে মৎস্যজীবীদের জালে বিশালাকৃতি জাপানি রুই, দাম শুনলে চোখ কপালে উঠবে – jhargram fishermen get big size japanese rui fish from subarnarekha river


West Bengal News ওজনে প্রায় আট কেজি। জাত জাপানি রুই। বিশালাকৃতি মাছ দেখতে মেলা ভিড় গোপীবল্লবপুরের (Gopiballavpur) আমরদা বাজারে। মাছ নিয়ে হইচই পড়ে যায় এলাকায়। দাম ওঠে প্রায় আড়াইশো টাকা কেজি। সুর্বনেরেখা নদী থেকে এই মাছ পাওয়া গিয়েছে বলে জানান মৎস্যজীবীরা।

Rare Fish : রায়মঙ্গল নদীতে মৎস্যজীবীদের জালে বিরল প্রজাতির মাছ, শোরগোল বসিরহাটে
স্থানীয় সূত্রে খবর, গোপীবল্লভপুরে (Gopiballavpur) সুবর্ণরেখা নদী (Subarnarekha River) থেকে মৎসজীবীদের জালে ওঠে একটি বিশাল বড় আকৃতির জাপানি রুই মাছ। বিশালাকার এই মাছ বিক্রির জন্য আমরদা বাজারে নিয়ে এলে মাছ দেখতে ভিড় জমালেন প্রচুর সাধারণ মানুষ। জানা গিয়েছে, শনিবার দুপুর গোপীবল্লভপুরের আমরদা এলাকার একজন মৎসজীবীর জালে এই বড় সাইজের জাপানি রুই মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন ছিল প্রায় ৮ কিলো। নদী থেকে মাছটি ধরার পর তা বিক্রির জন্য মৎসজীবীরা স্থানীয় আমরদা বাজারে নিয়ে আসেন। বাজারে নিয়ে আসার পর প্রতি কেজি আড়াইশো টাকা দরে বিক্রি হয়। পাশাপাশি বড় সাইজের এই মাছ দেখতে এদিন প্রচুর মানুষ ভিড় জমান আমদা বাজারে। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানিয়েছেন, সুবর্ণরেখা নদী (Subarnarekha River) থেকে গোপীবল্লভপুরের মৎসজীবীদের জালে এর আগেও মাঝে মধ্যে জাপানি রুই মাছ ধরা পড়ে। তবে বেশিরভাগ সময় তা ২ থেকে ৩ কেজির বেশি ওজন হয় না। তবে এদিন এত বড় সাইজের একটি জাপানি রুই মাছ ধরা পড়ায় মৎসজীবী এবং স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে যথেষ্ট শোরগোল পড়ে যায়।

Digha Beach: উৎসবের মরশুমে বিশেষ নজরদারি সমুদ্র সৈকতে, আতসকাচের নীচে মাছভাজা থেকে কাঁকড়া কারি
প্রতিদিনের ন্যায় এদিন মৎস্যজীবীদের একটি দল সুবর্ণরেখা নদীতে (Subarnarekha River) মাছ সংগ্রহের জন্য যায়। অন্যান্য মাছের সঙ্গে এদিন স্থানীয় এক মৎস্যজীবীরা জালে ওঠে ওই বিশালাকৃতি বিদেশি রুই মাছ। মাছের আকৃতি দেখেই চক্ষু চড়ক গাছ হয় মৎস্যজীবীদের। এরপর সেটিকে স্থানীয় মাছ বাজারে নিয়ে এসে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

Namami Gange : বলাগড়ে ‘নমামি গঙ্গে’ কর্মসূচি, ছাড়া হল লক্ষাধিক মাছের চারা
প্রসঙ্গত, গত ১ নভেম্বর মুর্শিদাবাদ জেলার নবগ্রামের (Nabagram) মানকর বিল থেকে মৎসজীবীদের জালে উঠে আসে একটি বিশাল আকৃতির মাছ। মাছটির প্রজাতি নিয়েও তৈরি হয় মত পার্থক্য। কেউ বলতে থাকেন, এটি বিরিকেড মাছ, আবার অনেকের কথায় এটি চিনে সিলভাস। ওজনে প্ৰকাণ্ড মাছটি ছিল ২৩ কেজি। স্থানীয় এক মৎস্যজীবীর জালে ধরা পড়ে মাছটি। এরপরেই মৎস্যজীবীরা মাছটি স্থানীয় জীবন্তি বাজারে নিয়ে আসেন। মাছটিকে দেখতে ভিড় জমে যায় বাজারে। মাছের ভালো দর তুলতে থাকেন মাছ বিক্রেতা। শেষে ৩০০ টাকা কেজি প্রতি দর ওঠে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *