PM Awas Yojana Gramin : বাড়ি আছে, তাই তালিকায় নামও রাখলেন না ১০ জন – pm awas yojana bankura 10 beneficiaries refused to take house though having names in list


দুর্গাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, বাঁকুড়া
PM Awas Yojana আবাস যোজনায় অযোগ্য হয়েও নাম তোলার ভূরি ভূরি অভিযোগ উঠছে প্রায় সর্বত্র। এই পরিস্থিতিতে ব্যতিক্রম বাঁকুড়া এক নম্বর ব্লকের গৌরীপুর। সেখানকার মঙ্গলচণ্ডী কলোনিতে জেলাশাসকের উদ্যোগে গত বছরই দেওয়া হয়েছে বাড়ি। তাই দশ জন উপভোক্তা সমীক্ষক দলকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও বাড়ি তাঁরা নেবেন না। যুক্তি পরিষ্কার, সরকার তো বাড়ি বানিয়েই দিয়েছে। অতএব, আবাস যোজনায় আর লাগবে না। তাঁদের নামে থাকা বাড়ি অন্য কোনও গরিব মানুষকে দেওয়া হোক। বাঁকুড়া এক নম্বর ব্লকের বিডিও অঞ্জন চৌধুরী বলেন, ‘জেলাশাসকের বিশেষ তহবিল থেকে গত বছরই ওই কলোনিতে ১৯টি নতুন বাড়ি দেওয়া হয়েছে। ১৩টি বাড়িতে লোকজন বসবাস করতে শুরু করেছেন। বাকি ছ’টি বাড়ির কাজও শেষের মুখে।’

PM Awas Yojana : ‘গোরু থাকে বাইরে, আমরাই গোয়ালে!’
গৌরীপুর মঙ্গলচণ্ডী কলোনিতে প্রায় চার দশক ধরে বসবাস করছেন কুষ্ঠরোগ-মুক্ত লোকজন ও তাঁদের পরিবার। সেখানে মোট ২৭টি পরিবারের বাস। রয়েছে ভোটার, আধার, রেশন কার্ড। ধাপে ধাপে সকলকে সরকারি বাড়ি দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসক, বিডিও নিয়মিত খোঁজ রাখেন বাসিন্দাদের।

PM Awas Yojana : আবাস যোজনায় পঞ্চায়েত সদস্য সহ বাড়ির ৭ জন তালিকায়
২০১৮ সালে সার্ভের সময়ে সকলের পাকা বাড়ি ছিল না। তাই দশজনের নাম উঠে যায় তালিকায়। পরে অবশ্য সকলে বাড়ি পেয়ে যান। জেলাশাসকের বিশেষ তহবিল থেকে। তাঁদের আট জন নতুন বাড়িতে বসবাস করছেন। বাকি দু’জনের বাড়ির কাজ শেষের মুখে। সম্প্রতি আবাস যোজনার তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পর ওই কলোনিতে দু’দিন সার্ভের কাজে গিয়েছিলেন আশা, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সিভিক ভলেন্টিয়াররা। কিন্তু কলোনির বাসিন্দাদের বক্তব্য, ‘আমরা মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছি। এবার অন্য গরিব মানুষও তা পান।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *