জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পাইজ স্পির্যাঙ্ক (Paige Spiranac)। নেটিজেনদের আর নতুন করে তাঁর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কোনও প্রয়োজনই নেই। আমেরিকার লাস্যময়ী গল্ফারকে ইনস্টাগ্রামে ৩.৭ মিলিয়ন মানুষ ফলো করেন। রূপ-যৌবনের ককটেল পান করিয়ে ভক্তদের তাঁর নেশায় বুঁদ করে রাখেন বছর উনত্রিশের গল্ফার। গতবছর ম্যাক্সিম ম্যাগাজিন ‘হট হান্ড্রেড ওয়ার্ল্ড’স সেক্সিয়েস্ট উইমেন’ নিয়ে এক বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছিল। ম্যাক্সিম তাঁর ছবিই প্রচ্ছদে রেখে জানিয়েছিল যে, স্পির্যাঙ্কই ‘সেক্সিয়েস্ট উইমেন অ্যালাইভ’! সাহসী পোশাকে ভক্তদের মন জয়ে করেই থাকেন স্পির্যাঙ্ক।
শরীর প্রদর্শনে কোনও ছুঁৎমার্গই রাখেন না স্পির্যাঙ্ক। শরীর নিয়ে একেবারে অকপট খোলামেলা আলোচনায় তিনি অত্যন্ত স্বাচ্ছন্দ্য। এই স্পির্যাঙ্ক এবার খবরের শিরোনামে এলেন বছর দুয়েক আগের এক জার্মানির সমীক্ষা ট্যুইট করে। স্পির্যাঙ্ক সকলকে বলেন যে, ২০২৩-এর হেলথ গোলসের জন্য় তাঁকেই ফলো করা উচিত। এর সঙ্গে তিনি @facts ট্যুইটারের ট্যুইট তুলে ধরেছিলেন। সেখানে তিনি লিখেছিল, ‘জার্মানির এক সমীক্ষা বলছে যে, মহিলাদের স্তনের দিকে ১০ মিনিট তাকিয়ে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। জিমে যাওয়ার চেয়েও যা এগিয়ে। ‘ স্পির্যাঙ্ক নিজের শরীরী প্রেমে মজে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘আমার স্তন একদম আসল। এবং তা দর্শনীয়। আমার জন্মের পর থেকেই যা শরীরের সঙ্গে জুড়ে আছে। আমি ওজন বাড়ালে বুকের ওজনও বাড়ে। আমি ব্রা পরলে, স্পোর্টস ব্রা পরাই পছন্দ করি। তাহলে একটু ছোট দেখায়। ছেলেরা আমার স্তন দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যায়। এটা আমার দারুণ লাগে।’ স্পির্যাঙ্ক এখন যে জায়গায় চলে গিয়েছেন, সেখানে তিনি নিজেই হয়ে গিয়েছেন খবরের উপদান।