শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে তাপস দাবি করেছিলেন, “কুন্তল শুধু প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীদের থেকে টাকা তোলেননি, উচ্চপ্রাথমিক, এমনকী সংগঠক শিক্ষক পদে চাকরি দিতেও টাকা তুলেছেন। টাকা নেওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে বার বার কুন্তলকে ফেরত দেওয়ার জন্যেও বলেছিলাম। কিন্তু ফেরত দেননি।” রীতিমতো হিসেব দিয়ে তাপস দাবি করেন, “২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত কুন্তল প্রাথমিকের পরীক্ষার্থীদের চাকরি দেওয়ার নাম করে ৩২৫ জনের থেকে মোট ১৯ কোটি ৪৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন। উচ্চপ্রাথমিকে ২৬০০ জনের কাছ থেকে ৫০ হাজার করে টাকা নেওয়া হয়েছে। সংগঠক শিক্ষক পদের জন্যেও ১০ কোটি টাকা তুলেছেন কুন্তল।” এই প্রেক্ষিতেই কুন্তলকে ২০১৬ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ব্যাঙ্কের নথি নিয়ে আসতে বলা হয়েছে বলে সিবিআই (CBI) সূত্রের খবর।
তবে তাপসকে ইতিমধ্যে আইনি নোটিস পাঠিয়েছেন কুন্তল। তাঁর আইনজীবী পিন্টু কাঁড়ার বলেন, “CBI আমার মক্কেলকে ডেকেছে। আগামী সপ্তাহে আমরা নথিপত্র নিয়ে যাব।” তাপসের অভিযোগ প্রসঙ্গে আইনজীবীর দাবি, “আমাদের বিরুদ্ধে যে কুৎসা করা হচ্ছে, তার মোকাবিলা আইনি ভাবেই করা হবে। আমাদের হাতেও তথ্য রয়েছে।”