উল্লেখ্য, এদিন আদালতে বিচারক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তদন্তের স্লথগতি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। জানানো হয়, তদন্তের তিন ভাগ সম্পন্ন হলেও একভাগ কেন এখনও হচ্ছে না? তবে নবম-শম শ্রেণির নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে কিছুটা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিচারক।
আদালতে তোলা হলে এর আগে কোনও সময়ে তাঁকে নীরব থাকতে দেখা গিয়েছে আবার কখনও হাউ হাউ করে কেঁদেও ফেলেছেন। আবার কখনও ছলছলে চোখে বিচারকের কাছে জামিনের কাতর আবেদন করেছেন। জেলবন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন তুলেছেন ‘সোশাল জাস্টিস’ নিয়ে। একাধিকবার জানতে চেয়েছেন ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে’র সংজ্ঞা। অভিযোগ তুলেছেন তাঁর চরিত্রহননেরও। SSC-র নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আলিপুর আদালতে হাজির করা হলে বিচারক অর্পণকুমার চট্টোপাধ্যায়ের উদ্দেশে হাত জোড় করে পার্থ বলেছিলেন, “সোশাল জাস্টিস মানে কী? বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের কথা বলা হচ্ছে, তার সংজ্ঞা কী?” তাঁর অভিযোগ, “আমাকে বন্দি রেখে চরিত্রহনন করা হচ্ছে। এ ভাবে চলতে থাকলে কেউ আর মন্ত্রী বা জনপ্রতিনিধি হতে চাইবেন না। ওই পদে এ বার সিবিআই বা ইডি-কে বসিয়ে দিতে হবে।”