প্রদীপ মজুমদার বলেন, ‘সরকার কৃষকদের পাশে থাকার চেষ্টা করছে। পতিত জমি চাষযোগ্য করে দিচ্ছে সরকার। ফসলের উৎপাদনও রাজ্যে বাড়ানো হচ্ছে। শাকসবজি উৎপাদনে গোটা দেশে প্রথম স্থানে পশ্চিমবঙ্গ। সরকার যদি বিপননের ব্যবস্থা না করে তবে কৃষকদের সমস্যা হবে। সেই জন্য মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, যেখানে উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে সেখানে সরকারে কৃষি বিপনন দফতর ন্যায্য মূল্যে কৃষকদের কাছ থেকে সবজি কিনে সুফল বাংলা ব্র্যান্ডের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। সবথেকে বড় কথা কৃষকরা উৎপাদিত ফসলের যোগ্যদাম পাবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দলীয় প্রচার চলাকালীন স্থানীয় একটি স্কুলে ঢুকে পড়েন পঞ্চায়েত মন্ত্রী। সেখানে তখন পড়ুয়াদের জন্য মিড-ডে মিল রান্না করা হচ্ছিল। তখনই পড়ুয়াদের সঙ্গে দুপুরে আহার সারার ইচ্ছে প্রকাশ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রিসভার এই গুরুত্বূপূর্ণ সদস্য। সটান পড়ুয়াদের পাশেই খেতে বসে পড়েন তিনি। মিড-ডে মিলে খাবারের মান নিয়ে একাধিক জায়গা থেকে অভিযোগ। খাবারের মান পরীক্ষার জন্যই মন্ত্রীর মিডে-ডে মিল চেখে দেখেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূলকর্মীরা। মধ্যাহ্নভোজ করার সময় খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলতেও দেখা যায় পঞ্চায়েতন মন্ত্রীকে। দিদির সুরক্ষা কবচের প্রচারে বেরিয়ে একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে স্থানীয় বাসিন্দাদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে। কিন্তু, শুক্রবার এমন কোনও ছবি দেখতে পাওয়া যায়নি।