রবিবার সন্ধ্যায় মোটর বাইক (Motor Bike) নিয়ে বেড়িয়ে আর বাড়ি ফেরেননি মীনারুল শেখ। রাতে ফোন করেও তাকে পাওয়া যায়নি। বন্ধু বা আত্মীয়ের বাড়িতে আছেন ভেবে রাতে পরিবারের তরফে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আর এদিন সকালে তার মৃত্যুর খবর আসে। ঘটনাস্থল থেকেই উদ্ধার হয়েছে মীনারুল শেখের বাইক। মীনারুলের পরিবারের এক সদস্য অভিযোগ করে বলেন, “মীনারুলের গলায় ও ঘাড়ে আঘাত করা হয়েছে। আমরা দেখেছি। মীনারুলকে খুনই করা হয়েছে”। তবে কি কারণে খুন তা স্পষ্ট করেনি পরিবারের লোকজন।
মীনারুলের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, “দৈনন্দিনের মতো রবিবার সন্ধ্যায় মীনারুল বাইক নিয়ে বেরিয়েছিলেন। আমি এবং বাকি সদস্যরা ভেবেছিলাম হয়ত মীনারুল রাতের মধ্যে বাড়ি ফিরে আসবেন। কিন্তু রাতভর আর বাড়ি ফিরে আসেননি। সোমবার সাত সকালেই আমরা খবর পাই কালভার্টের কাছে দেহ পড়ে আছে”। এই খুনের পিছনে প্রকৃত কারণ কী, তার সঠিক তদন্তের দাবি করেছেন মৃতের পরিবারের সদস্যরা। তবে মীনারুল কোনও রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন না বলে জানিয়েছে তার পরিবার। তবে কে বা কারা এই খুনে জড়িত, তাও এখনও বুঝে উঠতে পারছেন না পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে সকালবেলাই এলাকায় এরকম রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখে আতঙ্কে আজকের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।