চাকরিপ্রার্থী অভিষেক সেনের কথায়, “আজ আমাদের ধর্নামঞ্চে থাকার কথাই ছিল না। থাকতে হলো, কারণ স্কুল শিক্ষা দপ্তর ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের সীমাহীন দুর্নীতি। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অযোগ্যরা সাদা খাতা জমা দিয়ে এখন স্কুলে পড়াচ্ছে। আর আমরা প্রকৃত, যোগ্য এবং মেধা প্যানেলের মাধ্যমে নিয়োগপত্র পাওয়ার কথা থাকলেও এখন মাঠ-ময়দানে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন বসে আছি।” আন্দোলনরত হবু শিক্ষিকা মাম্পি দাসের ৬ বছরের কন্যা সুরঞ্জয়ী দাসকে এদিন প্রতীকি সরস্বতী সাজানো হয়েছিল। মাম্পির আর্জি, “মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগ নিয়ে এই জীবনযন্ত্রণা থেকে আমাদের দ্রুত মুক্তি দিন।”
এই ধর্না-অবস্থান তিন দফায় এদিন ৬৮২ দিন পেরলো। আন্দোলনকারী শহীদুল্লার দাবি, “বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবস ও সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja 2023) এক সাথে পড়েছে। পুলিশের আপত্তি না-থাকলে অতীতে ঈদ, দুর্গাপুজো এবং লক্ষ্মীপুজোর মতোকাল মঞ্চেই আমাদের সরস্বতী পুজো করার কথা ছিল। সরস্বতী পুজো মিটলেই যোগ্যদের নিয়োগের দাবিতে আমরা ফের এসএসসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করবো।”