Governor CV Ananda Bose: দিল্লি থেকে ফিরেই ভবতারিণীর শরণে, দক্ষিণেশ্বরে পুজো রাজ্যপালের – west bengal governor cv ananda bose visits dakhineswar kali temple today


West Bengal Local News বাংলার দায়িত্ব নেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই বাংলায় হাতেখড়ি হয় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। যে হাতে খড়ি উৎসবকে কেন্দ্র করে রাজ্য রাজনীতিতে যেন ঝড় বয়ে যায়। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের এই উদ্যোগকে নিয়ে শাসক বিরোধীর কথার পিঠে কথার জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বঙ্গের রাজনৈতিক ময়দান। তার মাঝেই দিল্লিতে বাংলার রাজ্যপালকে ডেকে পাঠান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেখান থেকে ফিরতে না ফিরতেই এদিন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে দেখা গেল দক্ষিণেশ্বরে পুজো দিতে।

রবিবার সকালে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে মা ভবতারিণীর কাছে সস্ত্রীক পুজো দিতে আসেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। জগদীপ ধনকড় উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার পর বেশ কিছুদিন অস্থায়ী রাজ্যপাল থাকার পর বাংলার স্থায়ী রাজ্যপাল হিসাবে দায়িত্ব নেন সিভি আনন্দ বোস।

West Bengal Governor Hatey Khori : বাংলায় হাতেখড়ি রাজ্যপালের, ঝরঝরে মালয়ালম বলে চমকে দিলেন মমতা

সরস্বতী পুজোর দিন বাংলায় হাতেখড়ি অনুষ্ঠান ঘিরে উদ্ভূত হয় বাংলা রাজনীতিতে নয়া বিতর্ক। দিল্লি গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করতে সেখান থেকে ফিরে আজ সকালে তিনি সস্ত্রীক আসেন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে। রাজ্যপালের আগমন ঘিরে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছিল দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে চত্বর। পুজো দিয়ে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, ”বাংলার অন্যতম তীর্থক্ষেত্র এই দক্ষিণেশ্বর এবং ঠাকুর রামকৃষ্ণ এর স্মৃতিবিজড়িত এই মন্দির তাই এই মন্দিরে মায়ের কাছে পুজো দিতে এসেছি। তবে বাংলার সংস্কৃতির প্রশংসা করলেও অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক এবং বাংলার রাজনৈতিক বিষয় এড়িয়ে যান।”

বৃহস্পতিবার রাজভবনে সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja 2023) আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে বাংলা ভাষায় ‘হাতেখড়ি’ হয় রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (West Bengal Governor C V Ananda Bose)। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। পরে নিজেকে বাংলার ‘দত্তকপুত্র’ বলে উল্লেখ করেন সি ভি আনন্দ বোস ।

Dilip Ghosh: ‘রাজ্যপাল খুব ভালো লোক’, সমালোচনার পরদিনই সুরবদল দিলীপের

‘হাতেখড়ি’-র পর রাজভবনের সংক্ষিপ্ত ভাষণে তিনি বাংলার প্রতি নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে নেতাজির প্রতিও শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন তিনি। সেই প্রসঙ্গেই তাঁর মুখে শোনা যায় জয় হিন্দ, জয় বাংলা ধ্বনি। যা নিয়ে আরেক প্রস্থ বিতর্কের জন্ম হয়, কারণ এই জয় বাংলা ধ্বনি শোনা যায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখে। এই প্রসঙ্গে বিজেপি কটাক্ষ করে রাজ্যপালকে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *