Dilip Ghosh: ‘মিড-ডে মিলে টিকিটিকি-সাপের মাংস খাওয়াবেন তো বলেননি?’ কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের – dilip ghosh take a dig on mamata banerjee and tmc government on central team visit


West Bengal Local News মিড ডে মিলের খাবার নিয়ে একের পর এক অভিযোগ সামনে আসার পর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসেছে ১১ সদস্যের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। তাই নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা। এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী সহ শাসক দলের নেতাকে তীব্র কটাক্ষ, ”তদন্ত চললে ক্ষতি কী?”

মিড ডে মিল ইস্যুতে দিলীপের কটাক্ষ


বিজেপি সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মমতাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ”তদন্ত চলুক। ভয় কি? আপনি বলেছিলেন, মিড ডে মিলে মাংস ভাত খাওয়াবেন। কোথাও বলেছিলেন কি টিকটিকি আর সাপের মাংস খাওয়াবেন?”

Anubrata Mondal: বীরভূমে মমতার স্বাগত তোরণে নেই অনুব্রত, কারণ নিয়ে মুখ খুললেন শতাব্দী

পোস্টারে নেই অনুব্রত

অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর এই প্রথম কেষ্টর গড়ে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে বীরভূমে লাগানো পাঁচটি তোরণের মধ্যে একটিতেও নেই বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ছবি। এই নিয়ে দিলীপ ঘোষের নিশানায় শাসক দল। তিনি বলেন, ”পার্থবাবুকে ছাঁটতে সাত দিন নিয়েছিল। কেষ্টকে ছাঁটতে সাত মাস লাগল তৃণমূলের। কারণ, একজনের কাছে সাড়ে তিনশো কোটি এবং আরেক জনের কাছে সাড়ে পাঁচশো কোটি আছে। এই দলে যে যত টাকা তুলে দেয়, তার গুরুত্ব তত বেশি। বাঘ খাঁচায় ঢুকে গিয়েছে। এখন শিয়াল, খ্যাঁক শিয়াল ধরা পড়ছে। এগুলো সব টেন পার্সেন্ট এর লোক। যারা আশি নব্বই পার্সেন্ট নিয়েছে, তারা যতক্ষণ পর্যন্ত ধরা না পড়বে, এর মূলে পৌছান যাবে না। তদন্ত এগোলে আরও অনেক ক্লু পাওয়া যাবে।” এই প্রসঙ্গে কুন্তল ঘোষের গ্রেফতারি ইস্যুতেও তৃণমূলকে ঠোকেন দিলীপ ঘোষ। একইসঙ্গে অনুব্রত ছাড়া পঞ্চায়েত ভোটে বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের সম্ভাবনা প্রসঙ্গেও মুখ খোলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন,”অনুব্রত না হয় বীরভূমে ছিলেন। অন্য জায়গায় কি হয়েছিল? কেষ্ট একটা বাই প্রোডাক্ট। এই সিস্টেম জেলায় জেলায় আছে। কেষ্ট বেশি হাইলাইট হতো। এরকম অনেক সিস্টেম আছে। সিবিআই এর কাজ এইসব ছোট ছোট কেষ্টকে খুঁজে বের করা। ”

Hiran Chatterjee Abhishek Banerjee: ‘শুধু অভিষেক নয়, মমতা পর্যন্ত পৌঁছনোর চেষ্টা!’ হিরণ-বিস্ফোরণ অজিত মাইতির

ডিএ আন্দোলন নিয়েও রাজ্য সরকারের আচরণকে বেঁধেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। ডিএ আন্দোলন (DA Andolon) নিয়ে ববি হাকিমের (Bobby Hakim) মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, ”এইসব বলে পালাতে পারবে না। কাউকে মাওবাদী বানিয়ে দিচ্ছেন। কাউকে কামতাপুরি বানিয়ে দিচ্ছেন। কাউকে গোর্খা করে দিচ্ছেন। দিয়ে এই ইস্যু থেকে নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। একজন কর্মীও যদি প্রতিবাদ করে, তার কথা শুনতে হবে তো। ববি বাবু কি পুরসভায় বসে দেখে নিলেন, কে প্রতিবাদ করছে? এধরনের চালাকির কথা বলবেন না। জল খুব গরম আছে। হাত পা পুড়ে যাবে।”



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *