স্থানীয় গাড়ি চালক বিমল রায় বলেন, ‘জমিতে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের তরফে দমকলকে খবর দেওয়া হয়েছিল। কিছুক্ষণ পর দমকলের তিনটি ইঞ্জিন এখানে আসে। তারা আগুন নেভানোর কাজ চালাচ্ছে। এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল। কীভাবে আগুন লাগল আমরা তা এখনও বুঝে উঠতে পারছি না।’
সোমবার খাস কলকাতার বুকে আরও এক বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এদিন সকালে রবীন্দ্র সদনের (Rabindra Sadan) এক্সাইড মোড়ে আগুন লাগে। অফিস টাইমে আগুন লাগার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় একটি টায়ারের দোকানে সকাল ১০টা নাগাদ আগুন লাগে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় দমকলের চারটি ইঞ্জিন। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ার কারণে আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে দমকলকর্মীদের সমস্যা হচ্ছিল। পরিস্থিতি আরও মারাত্মক আকার ধারণ করে যখন জানা যায় ওই টায়ারের শোরুমের মধ্যে এক প্রৌঢ় সহ তিনজন ব্যক্তি আটকে পড়েন। ধোঁয়ার কারণে শ্বাস বন্ধ হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা। কাচ ভেঙে ভিতরে ঢুকে তাদের সেখান থেকে উদ্ধার করে দমকলকর্মীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের DG এবং স্থানীয় কাউন্সিলর। স্থানীয় থানার পুলিশও ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। দমকলের ডিজি থেকে স্থানীয় কাউন্সিলর, সকলেই দমকলকর্মীদের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। তাদের মতে দমকলের তৎপরতার কারণে বড়ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।