কোথা থেকে উদ্ধার এই অর্থ?
জানা যাচ্ছে, একটি বেসরকারি নির্মাণ সংস্থার অফিসে ED তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল। সংস্থাটির জন্ম ১৮ থেকে ১৯ বছর আগে, সূত্রের খবর এমনটাই। যদিও প্রথমে এই সংস্থাটি ইমপোর্ট-এক্সপোর্টের কোম্পানি ছিল। তারপর তাদের ব্যবসা ফুলে ফেঁপে ওঠে।
কিন্তু, কেন এই সংস্থায় নজর?
সূত্রের খবর, কয়লা পাচারকাণ্ডের তদন্তে নেমেই এই সংস্থার উপর নজর যায় তদন্তকারীদের। কালো টাকা কীভাবে সাদা করা হত? সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গিয়েই উঠে এসেছিল এই নির্মাণ সংস্থার নাম। এরপরেই বুধবার ED-র একটি দল দিল্লি থেকে কলকাতায় আসে। এরপর সন্ধ্যায় বালিগঞ্জে সংশ্লিষ্ট সংস্থার অফিসে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। জানা দিয়েছে, সংস্থার অফিসে অভিযান চালিয়ে একটি ডেক্সটপও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সংস্থাটির একাধিক ব্যবসা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
এদিকে এই ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোরও শুরু হয়েছে। BJP-র সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “পাথর-গোরু চুরির টাকা এদিক-ওদিক হয়েছে। যত দ্রুত এই সব বদরক্ত বেরিয়ে যায় ততই ভালো।”