Sheoraphuli Railway Overbridge : অবশেষে স্বস্তি, চালু শেওড়াফুলি-দিয়ারার মাঝে রেল ওভারব্রিজ – after a long time railway over bridge between seoraphuli diara was opened


West Bengal News : বহু প্রতিক্ষার পরে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল শেওড়াফুলি (Sheoraphuli) ও দিয়ারার মাঝে রেল ওভারব্রিজ (Railway Overbridge)। দীর্ঘ সাত বছর ধরে দুর্ভোগ পোহাতে হত ট্রাক চালক সহ (Truck Drivers) পণ্যবাহী গাড়ি ও বড় যানবাহন চালকদের। প্রায় ৩০ কিলোমিটার ঘুর পথে যাতায়াত করতে হতো তাদের।

Howrah Bardhaman Trains Cancelled : আজ হাওড়া-বর্ধমান রুটে বাতিল দেড়শো ট্রেন
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হাতে ভার্চুয়ালি উদ্বোধনের পর খুলে দেওয়া হলো রাজ্য সড়কের ওপর থাকা এই রেল ওভারব্রিজ (Railway Overbridge)। এই ব্রিজ চালু হওয়ায় চালকদের সময় এবং অর্থ দুই-ই সাশ্রয় হবে বলে দাবি করা হয়েছে প্রশাসন ও রেলের তরফে। এই ব্রিজ তৈরিতে ব্যায় হয়েছে ৫৩ কোটি ৭১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। ব্রিজ খুলে যাওয়ায় যথেষ্ট খুশি ট্রাক চালকরা (Truck Drivers)।

Howrah-Burdwan Local Train : হাওড়া-বর্ধমান রুটে বাতিল একগুচ্ছ লোকাল-মেল-এক্সপ্রেস ট্রেন, চূড়ান্ত হয়রানির শিকার যাত্রীরা
ট্রাক চালকেরা জানান হলদিয়া থেকে এসে শেওড়াফুলি (Sheoraphuli) যাওয়ার জন্য ব্রিজ বন্ধ থাকার কারনে প্রায় ৩০ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছিল। এর ফলে গাড়ির তেল বেশি পুড়ছিল এবং অনেক সময় নষ্ট হচ্ছিল। আর এক চালক জানান এই ব্রিজ খুলে দেওয়ার পরে সময় এবং গাড়ির তেল দুই-ই বাঁচবে। এদিন ব্রিজ খুলে যাওয়ার পরে ব্রিজ নির্মাণ সংস্থার পক্ষ থেকে ব্রিজে চলতি গাড়ির চালকদের মিষ্টিমুখ করানো হয়। দিল্লি রোড ফোর লেনের কাজ শুরু হওয়ার সময় ব্রিজের কাজ শুরু হয়। কলকাতা থেকে বেরোতে বা কলকাতা ঢুকতে বৈদ্যবাটির এই রেল ওভারব্রিজ দিয়ে যেতে হয়। পুরনো দিল্লি রোডের উপর ব্রিজটি খারাপ হয়ে যায়। বন্ধ করে দেওয়া হয় পণ্যবাহী সব ধরনের যান চলাচল।

Tufanganj Hospital : অ্যাম্বুল্যান্সের ভাড়া দেওয়ার ক্ষমতা নেই, হাসপাতালের বাইরে পড়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত রোগী
কলকাতার দিকে যেতে বৈদ্যবাটির দীর্ঘাঙ্গী মোড় থেকে জিটি রোড ধরে শ্রীরামপুর নগার মোড় হয়ে আবার দিল্লি রোডে উঠতে গাড়ির তেল এবং সময় দুইই নষ্ট হয়। চালকরা জানান, ব্রিজ খুলে দেওয়ায় সময় এবং গাড়ির তেল দুই বাঁচবে। এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এক ভারী পন্যবাহী গাড়ি চালক জানান, “প্রত্যেক সপ্তাহে এই রুটে আমাকে দু’বার করে যাতায়াত করতে হয়। এতদিন প্রত্যেকবার ৩০ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছিল। আমার বড় লরি। এমনিতেই এই গাড়িতে তেল প্রচুর খরচা হয়। সেখানে আবার ৩০ কিলোমিটার ঘুরে যাওয়াতে অনেক বেশি খরচসাপেক্ষ হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। আজ থেকে এই ভোগান্তির শেষ হল।” এদিন নারকেল ফাটিয়ে ব্রিজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পুলিশ আধিকারিকরা।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *