SSC Recruitment Scam : স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ফের বহরমপুরে CID-র হানা – cid team again visited murshidabad district shiksha bhawan for ssc recruitment scam


West Bengal News : স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ফের পাঁচ সদস্যের CID প্রতিনিধি এল বহরমপুর (Berhampore) জেলা উচ্চ শিক্ষা দফতরে। এদিন দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) জেলা শিক্ষা ভবনে CID-র পাঁচ সদস্যর টিম এসে পৌঁছায়। উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে CID সুতি থানার (Suti Police Station) গোঠা হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিষ তিওয়ারিকে তলব করেছিল। কিন্তু এদিন প্রধান শিক্ষক CID-র মুখোমুখি হননি।
Mid Day Meal : মিড ডে মিলে নিম্নমানের খাবার, পঠন-পাঠন তলানিতে! অভিযোগ তুলে স্কুলে বিক্ষোভ
এমনকী CID-র তলবে হাজিরাও দেননি। প্রধান শিক্ষক ছাড়া প্রাক্তন ও বর্তমান ডিআই সহ পনেরো জনকে তলব করা হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এই নিয়ে তিনবার জেলায় এল CID-র তদন্তকারী দল। অভিযোগ, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সুতি থানার (Suti Police Station) গোঠা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিষ তিওয়ারি ভুয়ো নথি দিয়ে নিজের স্কুলে ছেলেকে কর্মশিক্ষার শিক্ষক পদে নিয়োগ করেছিলেন। তিন বছর ধরে বেতনও তুলেছেন।

SSC Scam In West Bengal : দুটো নির্দিষ্ট উত্তর, বাকি খাতা ফাঁকা!
স্থানীয় এক চাকরি প্রার্থী হাইকোর্টে ওই শিক্ষকের চাকরি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করেন। এরপরই সত্য সামনে আসে। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করেন DI। এরপরই তদন্ত ভার যায় CID-র হাতে। জানা গিয়েছে, স্কুলের এক শিক্ষকের নিয়োগের অনুমোদন পত্রের সঙ্গে নিজের ছেলের নামও জুড়ে দেন প্রধান শিক্ষক। তারপর থেকে একই মেমো নম্বরে বেতন তুলছিলেন দুই শিক্ষক। উল্লেখ্য, প্রধান শিক্ষকের ছেলে টেটে উত্তির্ণ হননি। আর এই ভুয়ো নিয়োগ পত্র জালিয়াতি ধরা পড়তেই তাঁকে স্কুলে আসতে বারণ করা হয়। এই ঘটনার তদন্তে জানুয়ারি মাসে জেলা শিক্ষা ভবনে প্রথম তদন্তে আসে CID-র দল। বেশ কিছু প্রমাণ সংগ্রহ করে নিয়ে যায় CID-র দল। তদন্তের স্বার্থে গোঠা হাই স্কুলেও যায় CID।

Mid Day Meal: মিড ডে মিলে ‘পুকুর চুরি’! শো-কজ নোটিশ প্রধান শিক্ষককে
সেখান থেকেও ভুয়ো নিয়োগের প্রমাণ মেলে। আজ ফের DI অফিসে হানা দেয় CID। প্রধান শিক্ষক সহ তলব করা হয়েছিল পনেরো জনকে। প্রধান শিক্ষক সহ বেশ কয়েকজন অনপুস্থিত ছিলেন। এই বিষয়ে DI জানান, “আজ CID-র দল এখানে এসেছে। তাঁরা নিজেদের মতন করে তদন্ত করছেন। ওই প্রধান শিক্ষককে আজ ডাকা হয়েছিল। কিন্তু তিনি আসেননি। ওই স্কুলের সভাপতির মারফত প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি।” দফতর থেকে সরাসরি ওই প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল কিনা এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমরা সরাসরি ফোন বা বার্তা মারফত কোনও যোগাযোগ করিনা। যোগাযোগ করতে হলে স্কুলের সভাপতি বা স্কুলের মাধ্যমেই যোগাযোগ করা হয়।”



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *