২০২২ সালের প্রাথমিক টেটে ১,৫০,৪৯১ জন পাশ করেছেন। নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে এবারই প্রথম ফলপ্রকাশের আগে পাঁচশো টাকা দিয়ে অ্যানসার-কি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল পর্ষদ। তার ভিত্তিতে ১০ ফেব্রুয়ারি টেট-র ফলপ্রকাশ করে প্রশ্নপত্রে ‘টেকনিক্যাল গ্লিচ’ বা প্রযুক্তিগত ত্রুটি থাকায় সকলেই ৪ নম্বর করে পেয়েছেন বলে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল জানান। ১১ ডিসেম্বরের টেট পরীক্ষায় ৬,১৯,০৪০ জনের ওএমআর শিট মূল্যায়ন করা হয়েছিল।
পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, টেটের পর পর্ষদ যে উত্তরপত্র প্রকাশ করেছিল, তা মিলিয়ে অন্তত সাতটি প্রশ্নে ভুল রয়েছে। শিক্ষামহলের আশঙ্কা, পর্ষদ সাতটি প্রশ্ন ভুল থাকার বিষয়টি স্বীকার করলে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় জটিলতা আরও বাড়বে। সে ক্ষেত্রে ওই সাতটি প্রশ্নের উত্তর যে সব পরীক্ষার্থী দিয়েছেন, তাঁরা ভুল উত্তর দিলেও পুরো নম্বর দিতে হবে পর্ষদকে। তাতে চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়বে।