এখানেই শেষ নয়, চিরঞ্জিত বলেন, ”আমাদের এখন প্রত্যেকের বাড়ি যেতে হচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি পৌঁছে দেওয়ার জন্য। তার জন্য বিপুল অঙ্কের টাকা লাগছে। কেন্দ্র যেগুলো দেয় না, আমরা সেই প্রকল্পের পরিষেবাও মানুষের কাছে পৌঁছে দিই। সেই কারণে বাজেটের বিপুল অঙ্কের টাকা সেইদিকে চলে যাচ্ছে। তাই আমরাা ডিএ-র পুরোটা দিতে পারছি না।”
উল্লেখ্য, রাজ্য বাজেটের দিন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজ্য সরকার তিন শতাংশ ডিএ ঘোষণা করেছে। শুক্রবার রাজ্যের অর্থ দফতর বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, পয়লা মার্চ থেকে ডিএ কার্যকর হবে।
শুক্রবার খিলকাপুর পঞ্চায়েতের নেতাজি পল্লিতে বারাসত বিধায়ক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী দিদির সুরক্ষা কবচ নিয়ে হাজির হন। প্রিয় অভিনেতাকে সামনে পেয়ে সাধারণ মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, দিদির সুরক্ষা কবচ নিয়ে মানুষের সঙ্গে দেখা করতেই এইদিন খিলকাপুর পঞ্চায়েতে দলীয় কর্মসূচি নিয়ে আসেন বারাসতের বিধায়ক।
চিরঞ্জিৎ দাবি করেন, ”পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নন, মানুষ উন্নয়ন দেখেছে, ১০০ শতাংশ আশাবাদী নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে। এলাকা ঘুরে তিনি বলেন এই অঞ্চনে কিছু করতেই হবে না বিধায়ককে এমনিতেই এইখানে জিতে যাবে তৃণমূল কংগ্রেস। কারণ, যে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত আছে তা আগে কোনদিন ভারতবর্ষের কোথাও দেখেনি, উন্নয়নই একমাত্র জায়গা। রাস্তা কী হয়েছে,আলাদা করে প্রচার কোনটাই প্রয়োজন নেই যদি উন্নয়ন হয়।”