Banglar Bari Application : ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পে ফের উপভোক্তাদের হাতে টাকা তুলে দিল কোচবিহার পুরসভা – cooch behar 29 people getting money from municipality for banglar bari prokolpo


Cooch Behar News : বাংলার বাড়ি প্রকল্পে ২৯ জন উপভোক্তার হাতে ১৯ লাখ ৭২ হাজার টাকা ও সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হল। সোমবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কোচবিহার শহরের উপভোক্তাদের উপস্থিতিতে ওই টাকা তুলে দেওয়া হয়। এই বিষয়ে কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, “এর আগে ৪৩৮ জন উপভোক্তার হাতে ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে। বাকি ৩৮ জনের মধ্যে এদিন ২৯ জনের হাতে এই টাকা তুলে দেওয়া হল। বাকি ৯ জনের কাগজপত্রে কিছু সমস্যা থাকায় এদিন দেওয়া যায়নি। খুব শীঘ্রই বাকিদের হাতে ওই টাকা তুলে দেওয়া হবে।”

Banglar Bari Prokolpo : ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পে ৪৩৮ জন উপভোক্তার হাতে টাকা তুলে দিল কোচবিহার পুরসভা
২০১৮-১৯ ও ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে যাদের ঘর বরাদ্দ হয়েছিল, সেই উপভোক্তাদের হাতে এদিন টাকা তুলে দেওয়া হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জেলা শাসক পবন কাদিয়ান, পুলিশ সুপার সুমিত কুমার সহ পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা।

এদিন অনুষ্ঠানে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, “উপভোক্তাদের সমস্ত টাকাই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। কাগজপত্রের সমস্যার জন্য আরও কিছু উপভোক্তা বাদ পড়েছেন। পরবর্তীকালে তাঁদের এই প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হবে।” ২০১৫-২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত শহরাঞ্চলে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষজনের মাথার উপর ছাদ তৈরি করে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে চালু হয়েছিল ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্প।

Kolkata To Cooch Behar Flight : আজ বিমান নামবে কোচবিহারে
কিছুদিন আগেই ৪৩৮ জন উপভোক্তা এই প্রকল্পে বাড়ি তৈরির টাকা পেয়ে গিয়েছিলেন। ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে করোনা পরিস্থিতির কারণে কাজের গতি কমে গিয়েছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতির পর ফের ওই কাজে গতি আসার পরে গত বছর নভেম্বর মাসে ২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ আর্থিক বছর মিলিয়ে আবাস যোজনায় জেলায় তৈরি হওয়া মোট ১ লাখ ৯২ হাজার পাকাবাড়ির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছিল।

Pradhan Mantri Suraksha Bima Yojana : পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু ব্যক্তির, ৪৮ টাকার বিমা লড়াইয়ের সাহস দিল পরিবারকে!
আবাস যোজনার উপভোক্তা তালিকার বাইরে থাকা গরিব মানুষদের পাকাবাড়ি তৈরির জন্য ‘আবাস প্লাস’ যোজনায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০১৮ সালে সমীক্ষার ভিত্তিতে ওই প্রকল্পের উপভোক্তা তালিকা তৈরির কাজ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন সূত্রের খবর, আবাস যোজনায় পাকাবাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৯৯ শতাংশ কাজ হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করতে প্রতিটি পঞ্চায়েতকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে সব গরিব পরিবার রয়েছে তাদের চিহ্নিত করতে সমীক্ষা চলছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *