এদিন সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল বিধায়ক নাম না করে হুঁশিয়ারি দেন,” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাঁচের ঘরে বসে রাজনীতি করেন না। তিনি মাঠে নেমে রাজনীতি করেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তা এখন সব থেকে বেশি। তাঁর নামে কুৎসা রটানো হলে অপপ্রচার করা হলে জিভ কেটে ছিঁড়ে নেব। আর একবার বলুক। হাত কেটে নেব।”
এখানেই শেষ নয়, ইদ্রিশের সর্তকবাণী, ”ওই বই নিয়ে যদি আবার কেউ মিথ্যে প্রচার করে মুখ খোলে প্রয়োজনে আমরা তার জিভটা কেটে নেব। মুখ্যমন্ত্রীর উপরে আঘাত হলে জীবন বাজি।” ইদ্রিশ আলির এই মন্তব্য ফের রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল ফেলেছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে দীপক ঘোষের লেখা একটি বইকে উদ্ধৃত করে কিছু মন্তব্য করেন কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচী। যার জেরে শনিবার তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। যে গ্রেফতারি ইস্যু নিয়ে শনিবার দিনভর উত্তাল ছিল রাজ্য রাজনীতি। দিনের শেষে কৌস্তভের জামিনেও সে বিতর্ক ধামাচাপা পড়েনি। এদিন ফের সেই বিষয় টেনেই সাগরিদিঘি নির্বাচনে ভরাডুবির পর ইদ্রিশ আলির মন্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেদের জেলা নেতারা কীভাবে দেখছেন সেদিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।