DA News Latest: হোয়াটস গ্রুপ থেকে বিদায়, ঊর্ধ্বতনের ফোন বয়কট! DA-র দাবিতে এ মাসেই ডিজিটাল স্ট্রাইক – west bengal da protester are planning for digital strike here are the details


West Bengal DA News: কেন্দ্রীয় হারে বকেয়া ডিএ-এর দাবিতে ধর্মঘটের পর এবার ডিজিটাল স্ট্রাইকের পথে হাঁটতে চলেছে রাজ্য সরকারী কর্মীদের একাংশ। নয়া পন্থায় অসহযোগিতার পথে হাঁটতে চলেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। উল্লেখ্য, ১০ মার্চ রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দেন সরকারি কর্মীরা।

অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী পদে নিযুক্তিকরণ ও কেন্দ্রীয় হারে ডিএ-এর দাবিতে শহিদ মিনারে আন্দোলনে যৌথ সংগ্রামী মঞ্চ। সেই আন্দোলনের আজ ৪৭ তম দিন। এবার ঝাঁঝ আরও বাড়াতে চলেছে সরকারি যৌথ মঞ্চ। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পুরোদমে অসহযোগিতা পরিকল্পনা তৈরি করেছেন আন্দোলনরত সরকারি কর্মচারীরা।

West Bengal Government DA News Today: বকেয়া DA-র দাবিতে ধর্মঘট রুখতে কড়া পদক্ষেপ নবান্নর

আগামী ১৮ মার্চ ডিজিটাল নন-কোঅপারেশন অর্থাৎ ডিজিটাল স্ট্রাইকের ডাক দিয়েছেন সরকারি কর্মীরা। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই আন্দোলনের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করেছে আন্দোলনকারীরা।

কী এই ডিজিটাল স্ট্রাইক?

আগামী ১৮ মার্চ সরকারি কর্মচারীরা ব্যক্তিগত ফোনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনও ফোন ধরবে না এবং কোনও নির্দেশও গ্রহণ করবেন না। বিশেষত সকাল সাড়ে ১০টার আগে এবং বিকেল সাড়ে পাঁচটার অফিসের বসের কোনও নির্দেশ তারা গ্রহণ করবেন না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনও গ্রুপে থাকবেন না তাঁরা। ছুটির দিনে যাই হয়ে যাক কোনও মতেই কোনও শর্তেই কাজ তারা করবেন না। অফিসের কাজের জন্য কোনও সরকারি কর্মী নিজের ফোন, ল্যাপটপ ব্যবহার করবে না। খরচ করবে না ব্যক্তিগত ডেটাও।

DA Strike In West Bengal : ‘এটা শেষ কথা নয়, পরে সমস্যা হলে…’! শিক্ষিকাদের হুঁশিয়ারি মন্ত্রীর

শুধু সরকারি দফতরের কর্মীরাই নন, স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকারাও সামিল হতে চলেছেন এই ডিজিটাল স্ট্রাইকে। তারাও সকাল সাড়ে দশটা থেকে বিকেল সাড়ে চারটে এই সময়ের বাইরে স্কুলের কোনও কাজ করবেন না এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের ফোনও ধরবেন না। অফিস সময়ের বাইরে কোনও অনলাইন মিটিংয়ে যোগ দেবেন না। এরইসঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দাবি, স্কুল পিছু কম্পিউটার জানা ক্লার্ক নিয়োগ করতে হবে।

DA Update West Bengal: ধর্মঘটে প্রভাব পড়েনি, উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত ভাবে যাঁরা অনুপস্থিত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: নবান্ন

উল্লেখ্য, ১০ মার্চ ধর্মঘটের বিরোধিতা করে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছিল সরকার। ওই দিন অফিসে হাজিরা না দিলে শো-কজের সঙ্গে সঙ্গে একদিনের বেতন কাটা ও সার্ভিস ব্রেকের মোত শাস্তির কথাও জানিয়েছিল নবান্ন।

১০ মার্চ রাজ্য সরকারের দাবি অনুযায়ী, ব্যর্থ হয়েছে সেদিনের ধর্মঘট। সরকারি দফতরে হাজিরা ছিল ৯০ শতাংশের বেশি।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *