তবে সিআরপিএফের (CRPF) আপত্তি শুধুই পরিকাঠামোগত অসুবিধার জন্যে নাকি রাজনৈতিক কারণে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন কৌস্তভের শুভাকাঙ্খীরা। যে ভাবে বড়তলা থানা গভীর রাতে কৌস্তভের বাড়ি গিয়ে ভোর পর্যন্ত আটকে রেখে গ্রেফতার করে, তাতে থানার ভূমিকা খতিয়ে দেখে এ দিন কলকাতার পুলিশ (Kolkata Police) কমিশনারের রিপোর্টও জমা পড়েছে কোর্টে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা সব পক্ষের আইনজীবীর কাছে আবেদন করেন, এখনই এই সমস্যার সমাধানে এক সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নিন তাঁরা।
কোর্ট চায় না এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হোক। ব্যক্তিগত আক্রমণ বন্ধ হোক। সোমবার দু’পক্ষ তাঁদের বক্তব্য জানাবেন। ওই দিনই কোর্ট সিপির রিপোর্ট দেখবে। আইনজীবীদের ইঙ্গিত, দু’পক্ষের তরফে নতুন করে কোনও মন্তব্য করা হবে না–এমন আশ্বাস দেওয়া হলে আদালত কৌস্তভের বিরুদ্ধে দায়ের অভিযোগ খারিজও করতে পারে।
