এখানেই শেষ নয়, যদিও কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক লাইভে নিয়োগে যাতে কোনও দুর্নীতি না হয় তাও খেয়াল রাখতে হবে। মদন মিত্র বলেন, ”নিয়োগে যেন দুর্নীতি না হয় সেটা দেখতে হবে। প্রকৃত চাকরিপ্রার্থী যাঁরা পরীক্ষা দিয়ে পাশ করবেন তাঁদের যেন কোনও ভাবে বঞ্চিত না করা হয়। নিয়োগের সমস্ত নিয়ম মেনে, পদ্ধতি মেনে এবং যারা সত্যিকারের যোগ্য প্রার্থী তাদের বঞ্চিত না করে যদি তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের চাকরি দেওয়া হয় সেটা কোনও অন্যায় নয়।”
সব শেষে কামারহাটির বিধায়ক আবারও তৃণমূল কর্মীদের নিয়োগের পক্ষে সওয়াল করে বলেন, ”অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা তারে যেন তৃণসম দহে। তার মানে এই নয় তৃণমূল কর্মীরা চাকরি পেলে দোষ।” কামারহাটির বিধায়কের এই মন্তব্যে শোরগোল রাজ্য রাজনীতিতে।
বিধায়কের মন্তব্যে উষ্মা প্রকাশ করে চাকরিপ্রার্থীরা বলেন, ”তাহলে কি সাধারণ চাকরিপ্রার্থীরা কোনও দিনই চাকরি পাবে না?” সিপিএম আমলের দুর্নীতির প্রসঙ্গ টেনে আনায় বিরোধীরা বলেন, ”দুর্নীতিগ্রস্থ সিপিএম-কে সরিয়ে পরিবর্তন চাওয়া মানুষ তৃণমূলকে এনেছিল। তাহলে তৃণমূলও যদি একই কাজ করলে তাহলে তৃণমূলকে ভোট দিয়ে কী লাভ সাধারণ মানুষের।”