হুগলির চকবাজার এলাকায় দোতলা বাড়ি শমীকের।কিন্তু সেই বাড়িতে বেশি দিন থাকেননি।বছর খানেক আগে চকবাজারের দোতলা বাড়ির নিচের তলা ভাড়া দেওয়া হয় এক পরিবারকে। এগ্রিমেন্ট করে ভাড়া দেন শমীক ওরফে বাপ্পা। ভাড়াটিয়া প্রদীপ দাস বলেন, ”মাসে মাসে ভাড়া দিই। কোনও কোনও মাসে বাড়ি এসে ভাড়া নিয়ে যায় শমীকের স্ত্রী। গতমাসে শেষবারের মত এসেছিলেন।”
ভাড়াটিয়ার দাবি,”শমীক এখন কলকাতায় থাকেন,তবে কোথায় থাকে জানি না।আগে শুনেছিলাম যে ধরা পড়েছে। তারপর আর কোন যোগাযোগ ছিল না। একদিন ব্যালকনিতে বসেছিল শমীক।জিজ্ঞাসা করেছিলাম ভাড়া দেবে কিনা। তারপর এগ্রিমেন্ট হয়েছিল। শমীকই এগ্রিমেন্ট করে। ভিতরের ব্যাপার জানতাম না। আমাদের বলে, কলকাতায় হোটেল করেছি, সেখানে থাকে বলে এই বাড়ি ভাড়া দেয়।”
এদিকে সল্টলেকে অয়ন শীলের একটি হোটেলের খোঁজ মেলে। শমীকের নামে সেই হোটেল বলে জানা গিয়েছে। অয়ন গ্রেফতারের পর তাঁর ঘনিষ্ঠরা এখন ইডি স্কানারে রয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় অয়নের সম্পত্তির খোঁজও মিলছে। সেই সূত্রে নাম ওঠে শমীকেরও।