এই সময় শান্তিনিকেতন: রাষ্ট্রপতির শান্তিনিকেতন সফরের ঠিক আগের দিন সাত অধ্যাপককে শোকজ করল বিশ্বভারতী। অধ্যাপক সংগঠনের অভিযোগ, উপাচার্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে চিঠি পাঠানোয় বিশ্বভারতীর এই প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ‘বিশ্বভারতী বাঁচাও কমিটি’র পক্ষে কলকাতা প্রেস ক্লাবে একটি প্রেস মিটের আয়োজন করা হয়। বিশ্বভারতীকে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর হাত থেকে বাঁচাতে স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয় সে দিন।
তাতে মনোজ মিত্র, কবির সুমন, রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত এবং শুভাপ্রসন্নর মতো ব্যক্তিরা সই করেন। আর তাতে সই করেন বিশ্বভারতীর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সুদীপ্ত ভট্টাচার্য-সহ মোট আট জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন, কৌশিক ভট্টাচার্য, তথাগত চৌধুরী, অরিন্দম চক্রবর্তী, শরৎকুমার জেনা, সমীরণ সাহা, রাজেশ কে ভি প্রমুখ। এঁদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
তাতে মনোজ মিত্র, কবির সুমন, রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত এবং শুভাপ্রসন্নর মতো ব্যক্তিরা সই করেন। আর তাতে সই করেন বিশ্বভারতীর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সুদীপ্ত ভট্টাচার্য-সহ মোট আট জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন, কৌশিক ভট্টাচার্য, তথাগত চৌধুরী, অরিন্দম চক্রবর্তী, শরৎকুমার জেনা, সমীরণ সাহা, রাজেশ কে ভি প্রমুখ। এঁদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ, মঙ্গলবার বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে আসছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ঠিক তার আগের দিনই এই শোকজ চিঠি নিয়ে অধ্যাপক সংগঠনের দাবি, রাষ্ট্রপতিকে চিঠি পাঠানোর কারণেই সমাবর্তনের আগের দিন এই শোকজ পাঠানো হয়েছে। বিশ্বভারতীর অধ্যাপক সংগঠন ভিবিউফার সভাপতি সুদীপ্ত ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমরা মনে করছি, এই সাত জনের শোকজ চিঠি রাষ্ট্রপতিকে লেখা ভিবিইউএফএ-র ইমেলের প্রতিহিংসামূলক প্রতিক্রিয়া।
আমাদের অভিমত, এই শোকজ গতকালের তারিখে আজ লেখা হয়েছে, যা আমরা সবাই আজ দ্বিতীয়ার্ধে পেয়েছি। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আমাদের স্বাক্ষরের জন্য একমাস পর সমাবর্তনের আগের দিন এভাবে শোকজের প্রয়োজন ছিল না।’