গত ২১ মার্চ বগটুই হত্যাকাণ্ডের বর্ষপূর্তির দিন রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে গিয়েছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সে দিন বগটুইয়ের অতিপরিচিত মুখ মিহিলাল শেখকে দেখা গিয়েছিল শুভেন্দুর মঞ্চে। কয়েকদিন আগে কালীঘাটে বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এ নিয়ে আক্ষেপ করেছিলেন মমতা। রামপুরহাটের বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে বকাবকিও করেন।
এদিকে বুধবার বগটুই মামলায় মূল চক্রী হিসেবে ধৃত আনারুল শেখের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ জামিন খারিজ করতে গিয়ে ধৃতের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের আনা অভিযোগকেই গুরুত্ব দিয়েছে। সিবিআই কৌঁসুলি অমাজিৎ দে আদালতে জানান, ভাদু শেখের খুনের পর আনারুল হাসপাতালে সেই মৃতদেহ দেখতে গিয়ে সেখান থেকেই ফোনে নিজের লোকেদের জড়ো করেন। ভাদু খুনের বদলা নিতে তাঁর লোকজনই বগটুই গ্রামে হামলা চালিয়ে আগুন লাগিয়ে সাত জনকে খুন করে। এমনকী পুলিশকে তখনই ঘটনাস্থলে যেতে নিষেধও করেন এই তৃণমূল নেতা।
বগটুই-কাণ্ডে রাজ্য সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া সত্ত্বেও মিহিলাল শেখ-সহ একাধিক গ্রামবাসী বিজেপিতে নাম লেখানোয় আক্ষেপ প্রকাশ করলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, টাকা দিয়ে তাঁদের দলে ঢুকিয়েছে বিজেপি। তার তদন্ত হবে বলেও বুধবার কলকাতার ধর্নামঞ্চে ঘোষণা করেন তিনি- ‘ওঁদের চাকরি দিলাম। টাকা দিলাম। তার পরেও কিছু লোক ওদিকে চলে গেলেন। টাকা দিয়ে তাঁদের টানার চেষ্টা করছে বিজেপি। কোথা থেকে কে টাকা দিচ্ছেন, সেটা তদন্ত করে দেখতে হবে।’
গত ২১ মার্চ বগটুই হত্যাকাণ্ডের বর্ষপূর্তির দিন রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে গিয়েছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সে দিন বগটুইয়ের অতিপরিচিত মুখ মিহিলাল শেখকে দেখা গিয়েছিল শুভেন্দুর মঞ্চে। কয়েকদিন আগে কালীঘাটে বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এ নিয়ে আক্ষেপ করেছিলেন মমতা। রামপুরহাটের বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে বকাবকিও করেন।
এদিকে বুধবার বগটুই মামলায় মূল চক্রী হিসেবে ধৃত আনারুল শেখের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ জামিন খারিজ করতে গিয়ে ধৃতের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের আনা অভিযোগকেই গুরুত্ব দিয়েছে। সিবিআই কৌঁসুলি অমাজিৎ দে আদালতে জানান, ভাদু শেখের খুনের পর আনারুল হাসপাতালে সেই মৃতদেহ দেখতে গিয়ে সেখান থেকেই ফোনে নিজের লোকেদের জড়ো করেন। ভাদু খুনের বদলা নিতে তাঁর লোকজনই বগটুই গ্রামে হামলা চালিয়ে আগুন লাগিয়ে সাত জনকে খুন করে। এমনকী পুলিশকে তখনই ঘটনাস্থলে যেতে নিষেধও করেন এই তৃণমূল নেতা।