কিন্তু শিক্ষা দপ্তরের কাজের চাপ সামলে সে দিন তৃণমূল ভবনে উপস্থিত হতে ব্রাত্যর সমস্যা হচ্ছিল। তাই এখন থেকে শুক্রবার তৃণমূল ভবনে বসবেন শিক্ষামন্ত্রী। তৃণমূল সরকারের প্রথম সারির মন্ত্রীদের মধ্যে শনিবার দলের দপ্তরে থাকবেন ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা, সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক তৃণমূল ভবনে বসবেন বৃহস্পতিবার। বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস মঙ্গলবার হাজির থাকবেন।
রাজ্যের প্রথম সারির এক মন্ত্রীর কথায়, ‘কয়েকজন মন্ত্রী, সাংসদ, শাখা সংগঠনের নেতৃত্বের রস্টারে অদলবদল হয়েছে। অনেকেই সুব্রত বক্সীকে হাজিরার দিনবদলের অনুরোধ করেছিলেন।’ তৃণমূল সাংসদদের মধ্যে মালা রায়, শান্তনু সেন, দোলা সেন, শুভাশিস চক্রবর্তী সপ্তাহের একাধিক দিন তৃণমূল ভবনে থাকবেন।
যুব তৃণমূলের সায়নী ঘোষ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য, আইএনটিটিইউসি-র ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, খেতমজুর সংগঠনের পূর্ণেন্দু বসু সপ্তাহের একাধিক দিন তৃণমূল ভবনে বসে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। শাখা সংগঠনের নেতৃত্বের পাশাপাশি তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের তরফে হাজি নুরুল ইসলাম, এসসি-ওবিসি সেলের পক্ষে তাপস মণ্ডল, হিন্দি সেলের তরফে বিবেক গুপ্তাকে রাজ্য দপ্তরে বসতে বলা হয়েছে।
অন্য দিকে, কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায় জয়হিন্দ বাহিনীর শীর্ষনেতা হিসেবে প্রতি শনিবার তৃণমূল ভবনে থাকবেন। এ ছাড়া ওয়েবকুপা, তৃণমূলের বুদ্ধিজীবী শাখার নেতৃত্বকেও সপ্তাহে অন্তত একদিন রাজ্য দপ্তরে বসে কাজ করতে হবে।