সেখানে স্পষ্ট করা হয়েছে বেশ কিছু বিষয়। যেমন, সিভিক ভলান্টিয়াররা প্রার্থী হতে পারবেন না। পঞ্চায়েতের কর সংগ্রাহক, রেশন ডিলার, হোমগার্ড, শিক্ষাবন্ধু, চুক্তিভিত্তিক গ্রুপ ডি স্টাফরা ভোটে লড়তে পারবেন না। এক্ষেত্রে তাঁদের প্রার্থী হতে হলে ওই কাজ থেকে ইস্তফা দিতে হবে।
তবে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে এ বছর পরিবর্তন এসেছে। যেমন, সিভিক ভলান্টিয়াররা প্রার্থী হতে না পারলেও সরকারি নানান কাজের টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদারদের প্রার্থী হতে বাধা নেই। পাশাপাশি বাংলা সহায়তা কেন্দ্রে থাকা যে ২ জন করে ডেটা অ্যান্ট্রি অপরেটর থাকেন তাঁরাও এবার প্রার্থী হতে পারবেন।
পদের নাম | প্রাথী হতে পারবেন ? (হ্যাঁ/না) |
অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এবং সহায়িকা | হ্যাঁ |
আশা কর্মী | হ্যাঁ |
স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা | হ্যাঁ |
প্যারা টিচার | হ্যাঁ |
সিভিল ডিফেন্স ভলান্টিয়ার | হ্যাঁ |
জিআরপি/ ভিআরপি | হ্যাঁ |
পঞ্চায়েত ট্যাক্স কালেকটর | না |
রেশন ডিলার | না |
হোম গার্ড | না |
সিভিক ভলান্টিয়ার | না |
শিক্ষা বন্ধু | না |
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান | হ্যাঁ |
এএনএম-১ এবং এএনএম-২ | না |
গ্রাম রোজগার সেবক | না |
কমিউনিটি সার্ভিস প্রোভাইডার | হ্যাঁ |
Panchayat Election: পঞ্চায়েত ভোটে প্রার্থী বাছাই নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত দলের? ইঙ্গিত অভিষেকের
কারা প্রার্থী হতে পারবেন তাঁর নির্দেশিকা
যদিও সিভিক প্রার্থী না হলে কী ভাবে ঠিকাদাররা প্রার্থী হবে তা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। যদিও প্রশাসনিক কর্তারা বলছেন, রাজ্য নির্বাচন কমিশন প্রত্যেক ভোটের আগেই এই নির্দেশ জারি করে।
তৃণমূল পরিষ্কার বার্তা দিয়েছিল, ঠিকাদারি করা আর তৃণমূল করা একসঙ্গে যাবে না। এবার প্রার্থী তালিকায় পুরোপুরি ঠিকাদারবিহীন হয় কী না তা নিয়ে নিয়ে অনেকেই কৌতুহল প্রকাশ করেছেন।