Duare Sarkar : দুয়ারে সরকারে ৮৫ হাজার আবেদন জমা, নব্বই শতাংশ সমস্যার সমাধান জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের – duare sarkar 85 thousand applications have been submitted to the government ninety percent of problems are solved by jalpaiguri district administration


Jalpaiguri News : জলপাইগুড়ি জেলায় দুয়ারের সরকারের ক্যাম্পে ৮৮.২% আবেদনের নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সাংবাদিক সম্মেলন করে জানালেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জনসাধারণের অভাব, অভিযোগের সমাধানে সর্বতভাবে চেষ্টা হয়েছে বলে দাবি জেলা প্রশাসনের।

Jalpaiguri News : ২২ বছরের অপেক্ষার পর কাটতে চলেছে জমি জট, জলপাইগুড়িতে স্বীকৃতি পাবেন ক্ষুদ্র চা চাষিরা
জলপাইগুড়ি জেলার দুয়ারের সরকারের ক্যাম্পে আবেদন পড়ে ছিল ৮৫৭১৩ টি। এর মধ্যে ৭৬১৭৮টি আবেদন অনুমোদন করতে পারা গিয়েছে। ১২০০ আবেদন বাতিল করা হয়েছে। তবে আবেদনগুলি কেন বাতিল করা হল বলে দেখা হচ্ছে বলে জানান হয়। ৭৪৩৮৪ জনকে দুয়ারের সরকারের মধ্যে পরিষেবা দেওয়া হয়েছে বলে খবর।

Diarrhoea Symptoms : গরমে রক্ষে নেই, ডায়মন্ড হারবার জুড়ে বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ
জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, মোবাইল ক্যাম্প হয়েছে ২৬৮ টি। এই মোবাইল ক্যাম্পের মাধ্যমে অনেকের সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এমনকি চা বাগানে রবিবার ক্যাম্পে বেশি মানুষ এসেছে বলে জানান হয়। মালবাজার সহ বেশ কিছু এলাকায় ছুটির দিনেও ক্যাম্প হয়েছে।

Duare Sarkar Camp : সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, ‘দুয়ারে সরকার’ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার
অতিরিক্ত সচিব (হর্টিকালচার) সুব্রত গুপ্ত জানান, জলপাইগুড়ি সদরে ও রাজগঞ্জে তিনটি ক্যাম্প আমি ভিজিট করেছি। এখানে পরিকল্পনা করে ক্যাম্প করা হয়েছে। ৩৩ টা পরিষেবা ক্যাম্প করে দেওয়া হচ্ছে। সরকারি পরিষেবা আছে কিন্তু জানতে পারেন না অনেকেই। সেই সরকারি পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে ঠিকমতো। চা বাগান এলাকায় টাই ও স্মল টি গ্রোয়ার্স দের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। চা বাগানের খালি জায়গায় বিজ্ঞানসম্মত ভাবে উদ্যান পালন করতে পারে সেরকম নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Jaldapara Elephant Safari : মাহুতদের কর্মবিরতির জেরে জলদাপাড়ায় বন্ধ হাতি সাফারি, হতাশ পর্যটকরা
জলপাইগুড়ি, কোচবিহারে পলি হাউস করে সবজি চাষ ও ফুল চাষে উন্নতি হয়েছে। ব্যক্তি মালিকানায় যে জমি আছে তাতে সাহায্য দিতে সমস্যা নেই। লিজ জমির ক্ষেত্রে সমস্যা আছে। দুই তিন মাসের জায়গায় একটা জায়গায় পৌঁছতে পারা যাবে বলে সুব্রত গুপ্ত জানান। চা বাগানে শেড ট্রি লাগানো হয়। সেখানে গোলমরিচের চাষ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

সরকারি জনহিতকর প্রকল্প গুলো ছাড়াও চাষাবাদ সহ একাধিক বিষয়ে স্বনির্ভর করার জন্যেও একাধিক পদক্ষেপের কথা জানান সুব্রত গুপ্ত। তাঁর কথায়, মোহিত নগর থেকে চারা নিয়ে পিপি মডেল চালু করা হচ্ছে। সেখানে কয়েক লাখ চারা করা হয়েছে। এছাড়া ট্রপিকাল অর্কিড তৈরি করছি আমরা। পলি হাউজ করতে চলেছি। থাইল্যান্ড থেকে প্ল্যান্টিং আমদানি করে চারা বড় করে উৎসাহি কৃষকদের দেওয়া হবে। ছোট চাষিরা মার্কেটিং সমস্যা না হয় সেই ব্যবস্থা করেছি। ফুল যারা কিনে নেবেন তারা নর্থ ইস্টে বিক্রি করতে পারবেন।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *