এরই জবাবে বিধায়ক সিঙ্গুরের বিধায়ক বেচারাম মান্না বলেন, ”শুভেন্দু অধিকারীযখন তৃণমূলে ছিলেন সুস্থ ছিলেন। বিজেপিতে গিয়ে মনে হয় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আর মাঝে মধ্যে নেশা ভাঙ করছেন।”
শুভেন্দুর অভিযোগের পালটা তীব্র আক্রমণ বেচারামের। বলেন, ”শুভেন্দু অধিকারী নিজে বড় দুর্নীতিগ্রস্ত। নারদা সারদা থেকে বাঁচার জন্য তিনি বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় না থাকলে শুভেন্দু অধিকারী আজকের শুভেন্দু অধিকারী হতেন না। আন্দোলন করতে গিয়ে আমি ৪২দিন জেল খেটেছি, মার খেয়েছি কিন্তু উনি কখনও জেল খাটেনননি, মারও খানননি। সিঙ্গুরের মানুষ কোনওদিন দেখেননি আমি চুন বালি সুরকির কারবার করেছি। সিঙ্গুরে মানুষ জানেন আমি জুট মিলে কাজ করতাম এবং চাষ করতাম আর আমার স্ত্রী ডাঃ করবী মান্না হোমিওপ্যাথি ডাক্তারি করতেন।”
সিঙ্গুর বিধায়কের দাবি, ”সুকান্ত মজুমদার ও দিলীপ ঘোষকে টেক্কা দেবার জন্যে গরম গরম কথা বলছেন শুভেন্দু। কেন্দ্রের এজেন্সি দিয়ে যে ভাবে বাংলাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছেন তাতে ওঁর ২০২৪ সালের পর বিজেপি অফিসে চা বইতে হবে।”
সিঙ্গুর নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তির্যক মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা। বলেন, ”রাজ্য থেকে উনিই তাড়িয়েছেন শিল্প।”