এই সময়: টেটে সাফল্যের শংসাপত্র শনিবারই দিতে শুরু করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। আর রবিবার তা নিয়ে ভূরি ভূরি অভিযোগ উঠল। ২০২২-এর পাশাপাশি আদালতের নির্দেশে ২০১৪-র টেটে সফলদেরও শংসাপত্র দেওয়া হচ্ছে। দু’ক্ষেত্রেই উঠেছে নানা অভিযোগ। ২০১৪-র টেটে সফল প্রার্থীদের তরফে অচিন্ত্য মণ্ডল জানান, তাঁদের যে শংসাপত্র দেওয়া হচ্ছে, তাতে কারও ছবি নেই।
অথচ ২০২২-এর শংসাপত্রে তা রয়েছে। অনেক জায়গায় প্রার্থীর স্বাক্ষরও নেই। অচিন্ত্যদের অভিযোগ, ‘আমাদের কোনও নথি যে বোর্ডের কাছে নেই, তা আমরা বারবার বলেছি। সেগুলো নষ্ট করে দুর্নীতি করা হয়েছে। আমরা ফর্ম পূরণের সময়ে ছবি দিলেও শংসাপত্রে তা নেই। এর থেকেই বোঝা যায় যে কোনও নথি নেই। শংসাপত্রের বাকিটা কি ঠিক?’ সংরক্ষণও যথাযথ ভাবে মানা হয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের। অন্যদিকে, ২০২২-এর টেটে সফলদের তরফে অর্পণ মুখোপাধ্যায় জানান, তাঁদের শংসাপত্রেও অনেকের নামের বানান, বাড়ির ঠিকানা ভুল।
অথচ ২০২২-এর শংসাপত্রে তা রয়েছে। অনেক জায়গায় প্রার্থীর স্বাক্ষরও নেই। অচিন্ত্যদের অভিযোগ, ‘আমাদের কোনও নথি যে বোর্ডের কাছে নেই, তা আমরা বারবার বলেছি। সেগুলো নষ্ট করে দুর্নীতি করা হয়েছে। আমরা ফর্ম পূরণের সময়ে ছবি দিলেও শংসাপত্রে তা নেই। এর থেকেই বোঝা যায় যে কোনও নথি নেই। শংসাপত্রের বাকিটা কি ঠিক?’ সংরক্ষণও যথাযথ ভাবে মানা হয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের। অন্যদিকে, ২০২২-এর টেটে সফলদের তরফে অর্পণ মুখোপাধ্যায় জানান, তাঁদের শংসাপত্রেও অনেকের নামের বানান, বাড়ির ঠিকানা ভুল।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বর্তমান কর্তৃপক্ষ সবদিক খতিয়ে না দেখে মন্তব্য করতে চাননি। পর্ষদের উপ-সচিব পার্থ কর্মকারের বক্তব্য, ‘অনলাইনে যখন ফর্মপূরণ হয়েছে, তখন হয়তো প্রার্থীরা ভুল করেছিলেন। এতে আমাদের কোনও হাত নেই। সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হবে কি না, সে ব্যাপারে আলোচনা শুরু করেছি।’
২০১৭-র টেট সফলদের তরফে শাহারূপ আলমের দাবি, ২০১৪ এবং ২০২২-এর শংসাপত্র দেওয়া হলেও তাঁদের তা দেওয়া হয়নি। এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন এঁরা। পার্থ জানান, এ ব্যাপারে শীঘ্রই ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।