ISRO Recruitment: বঙ্গ কন্যার অনন্য কীর্তি, বীরভূমের নবম শ্রেণীর পড়ুুয়া ডাক পেলেন ইসরোয় – birbhum girl srinja mallick get a chance for research in isro good news


বাবার কাছে ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞানী ডঃ এপিজে আব্দুল কালামের জীবনী ‘উইংস অফ ফায়ার’ উপহার পেয়েছিলেন তিনি। মহাকাশ বিজ্ঞানে আগ্রহ সেই থেকেই শুরু। সেই আগ্রহ থেকেই এবার ডঃ এপিজে আব্দুল কালামের সাধন ক্ষেত্র ও কর্মক্ষেত্র তথা ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র “ISRO” তে পাড়ি দিচ্ছে কীর্ণাহারের মেয়ে সৃঞ্জা মল্লিক। আগামী ১৪ থেকে ২৭ মে ইসরোর সদর দপ্তর শ্রীহরিকোটায় অন্তরীক্ষ জিজ্ঞাসা নামক একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে ইসরো। সেখানেই যুব বিজ্ঞানী হিসেবে অংশগ্রহণ করবে সৃঞ্জা। আর নিজের এহেন সাফল্যে স্বাভাবিক ভাবেই আপ্লুত সে। তবে এটাই প্রথম কৃতিত্ব নয় সৃঞ্জার।NASA Citizen Scientist: মাত্র ৯ বছরেই ৫ গ্রহাণুর আবিষ্কারক, নাসার কনিষ্ঠ ‘সিটিজেন সায়েন্টিস্ট’ সাউথ পয়েন্টের পড়ুয়া

নতুন গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর পড়ুয়া সৃঞ্জা মল্লিক। বাবা সৌম্যজিত মল্লিক ও মা অদিতি মল্লিক দুজনেই স্কুল শিক্ষক। পাশাপাশি সংস্কৃতি মনস্ক ব্যক্তিত্ব। ফলে ছোটো থেকে শিক্ষা ও সংস্কৃতির পরিবেশে বেড়ে ওঠা সৃঞ্জা, এর আগেও বিভিন্ন সময় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন পরীক্ষা ও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছে এবং দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে দেশকে গৌরবান্বিত করেছে। আর সেই মুকুটে জুড়ল এবার আরও একটি নতুন পালক। আর সেই খবর পেয়ে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি সৃঞ্জার পরিবার।

Trending News In West Bengal: জুতোতেই চার্জ হবে মোবাইল থেকে লাইট! জুটশ্রমিকের ছেলের অভিনব আবিষ্কার ঘিরে জোর চর্চা

সৃঞ্জার পরিবারের লোকজন জানাচ্ছেন, তাঁদের মেয়ে সারাদিনই পড়াশুনা নিয়েই থাকে। তবে ছোটো থেকেই অংকের প্রতি তাঁর টান মারাত্মক। সেখান থেকেই পদার্থবিদ্যা ও রসায়নেও ভালো লাগা। তবে তাঁর জীবনের মোড় ঘুড়িয়েছেন ডঃ এপিজে আব্দুল কালাম। উপহার তাঁর জীবনী পড়েই সৃঞ্জার মনে মহাকাশ বিজ্ঞানে ভালোলাগা জন্মাতে শুরু করে এবং সারাদিন পড়াশুনার পাশাপাশি বিভিন্ন সময় ইউটিউব ও ইন্টারনেটে এই সমস্ত বিষয়েই ঘাঁটা ঘাঁটি শুরু করে। পড়াশুনা করে। আর সেখান থেকেই এই সাফল্য।

Aadhar Card: আধার কার্ড না থাকায় টেট ইন্টারভিউ নিয়ে সংশয়, জেলা প্রশাসনের সহায়তায় মুশকিল আসান বিশেষভাবে সক্ষম যুবকের

সৃঞ্জার বাবা সৌম্যজিত মল্লিক বলেন, মেয়ের সাফল্যে খুশি তারা। সে চাই আগামীদিনে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনা করে মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করতে।সৃঞ্জার এই সাফল্যের খবর ছড়িয়ে পড়তেই খুশির হাওয়া এলাকাজুড়ে। পাড়ার মেয়ের এহেন সাফল্যে গর্বিত প্রতিবেশীরা। গর্বিত আমরাও।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *