তিনি বদলির আদেশ প্রত্যাহারে প্রথমে অনড় অবস্থান নিলেও পরে কিছুটা সময় চেয়ে নেন। আজ, বৃহস্পতিবার আন্দোলনকারীরা আবার একই দাবিতে তাঁর মুখোমুখি হবেন। এরই মধ্যে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করে খাদ্যভবনের কর্মীদের বিক্ষোভ-আন্দোলনকে সংহতি জানান।
তিনি অন্য সরকারি দফতরেও বদলির বিরুদ্ধে একই কায়দায় বিক্ষোভ-আন্দোলনেরও পরামর্শ দেন। এই প্রেক্ষিতে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, “ডিএ নিয়ে বিরোধীরা প্ররোচনা দিচ্ছেন। প্ররোচনা দেওয়া উচিত নয়। এই বিষয়টি এখন সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।”
এ দিন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ, ১২ জুলাই কমিটি এবং নবপর্যায় ইউনিয়নের সমর্থক কর্মচারীরা একযোগে বিক্ষোভ দেখান খাদ্যভবনে। তাঁদের একটাই দাবি, শাস্তিমূলক বদলি-নির্দেশ প্রত্যাহার করতে হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে ঘেরাও আন্দোলন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (নবপর্যায়) সাধারণ সম্পাদক শ্রীবাস তেওয়াড়ি বলেন, “বদলির আদেশ প্রত্যাহার না করার ব্যাপারে ডিরেক্টর অফ রেশনিং অনড় অবস্থান নিলেও শেষবেলায় তিনি সময় চেয়েছেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দুই কর্মীর বদলির আদেশ বের হলেও এখনই তাঁদের রিলিজ করা হবে না। এর পর ঘেরাও প্রত্যাহার করা হয়।”