পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তথা অবিভক্ত মেদিনীপুরের মধ্যে একমাত্র মহিকাই সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই, রবিবার দুপুরের পর থেকেই খুশির হাওয়া মেদিনীপুর শহর জুড়ে। জেলা শহরের সুপ্রতিষ্ঠিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুল বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও উচ্ছ্বসিত। স্কুলের তরফে রবিবার বিকেলে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে মহিকা সহ বিদ্যালয়ের সেরা পড়ুয়াদের। মহিকা (৪৯৭/৯৯.৪ শতাংশ) ছাড়াও বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনের আরও ৩ পড়ুয়া ৯৮ (৪৯০) শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। কৃতী এই পড়ুয়ারা হল যথাক্রমে- অন্বেষা মন্ডল (৯৮.৬ শতাংশ); পুষ্প পর্ণা নন্দী (৯৮.৬ শতাংশ) এবং প্রাঞ্জল ঘোষ (৯৮.২ শতাংশ)। এদিন, স্কুল চত্বরে মহিকা-কে ঘিরে রীতিমতো উৎসবে মাতেন সতীর্থরা।
প্রসঙ্গত, মহিকা’র বাবা মনোজ দে মেদিনীপুর শহরের উপকণ্ঠে নয়াগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক এবং মা কৃষ্ণা দে (মন্ডল) শহরের অলিগঞ্জ ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়ের রসায়নের শিক্ষিকা। তাঁদের দুই মেয়ে। ছোটো মেয়ে অগ্নিষ্কা বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনেরই চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী। মহিকা জানিয়েছে, “প্রতিদিন প্রায় ১০ ঘন্টা পড়াশোনা করেছি। ভালো রেজাল্ট হবে ভেবেছিলাম। কিন্তু, এতটা ভালো হবে হয়তো আশা করিনি! এই রেজাল্টের জন্য সবথেকে বেশি কৃতিত্ব আমার মায়ের। তবে বাবা, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং গৃহ শিক্ষকদেরও অবদান অতুলনীয়।” মহিকা এও জানিয়েছে, “বড় হয়ে ডাক্তার হতে চাই। এখন থেকেই NEET- এর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছি। পড়াশোনার বাইরে নাচ আমার খুব প্রিয়।” মহিকা’র মা কৃষ্ণা দে (মন্ডল) বলেন, “মাদার্স ডে- তে মেয়ের কাছ থেকে এত ভালো উপহার পাবো আশা করিনি!”
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তথা অবিভক্ত মেদিনীপুরের মধ্যে একমাত্র মহিকা-ই সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই, রবিবার দুপুরের পর থেকেই খুশির হাওয়া মেদিনীপুর শহর জুড়ে। জেলা শহরের সুপ্রতিষ্ঠিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুল বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও উচ্ছ্বসিত। স্কুলের তরফে রবিবার বিকেলে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে মহিকা সহ বিদ্যালয়ের সেরা পড়ুয়াদের। মহিকা (৪৯৭/৯৯.৪ শতাংশ) ছাড়াও বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনের আরও ৩ পড়ুয়া ৯৮ (৪৯০) শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। কৃতী এই পড়ুয়ারা হল যথাক্রমে- অন্বেষা মন্ডল (৯৮.৬ শতাংশ); পুষ্প পর্ণা নন্দী (৯৮.৬ শতাংশ) এবং প্রাঞ্জল ঘোষ (৯৮.২ শতাংশ)। এদিন, স্কুল চত্বরে মহিকা-কে ঘিরে সতীর্থদের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রসঙ্গত, মহিকা’র বাবা মনোজ দে মেদিনীপুর শহরের উপকণ্ঠে নয়াগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক এবং মা কৃষ্ণা দে (মন্ডল) শহরের অলিগঞ্জ ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়ের রসায়নের শিক্ষিকা। তাঁদের দুই মেয়ে। ছোটো মেয়ে অগ্নিষ্কা বিদ্যাসাগর শিশু নিকেতনেরই চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী। মহিকা জানিয়েছে, “প্রতিদিন প্রায় ১০ ঘন্টা পড়াশোনা করেছি। ভালো রেজাল্ট হবে ভেবেছিলাম। কিন্তু, এতটা ভালো হবে হয়তো আশা করিনি! এই রেজাল্টের জন্য সবথেকে বেশি কৃতিত্ব আমার মায়ের। তবে বাবা, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং গৃহ শিক্ষকদেরও অবদান অতুলনীয়।” মহিকা এও জানিয়েছে, “বড় হয়ে ডাক্তার হতে চাই। এখন থেকেই NEET- এর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছি। পড়াশোনার বাইরে নাচ আমার খুব প্রিয়।” মহিকা’র মা কৃষ্ণা দে (মন্ডল) বলেন, “মাদার্স ডে- তে মেয়ের কাছ থেকে এত ভালো উপহার পাবো আশা করিনি!”
উল্লেখ্য, ৫০০’র মধ্যে ৪৯৯ পেয়ে পূর্ব বর্ধমানের সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলের ছাত্র সম্বিৎ মুখোপাধ্যায় সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে। ৪৯৮ নম্বর পেয়ে সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় বাংলা থেকে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে পাঁচ জন। মেধাবী এই পড়ুয়ারা হল যথাক্রমে- পার্ক স্ট্রিটের অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ স্কুলের অনুরাগ নন্দী, মালদহের নর্থ পয়েন্ট স্কুলের তৃষা বেহানি, কলকাতার ডি পল স্কুলের শ্রেয়সী বিশ্বাস, জোকার বিবেকানন্দ মিশন স্কুলের সাবিক ইবন খান, গার্ডেন হাই স্কুলের আরণ্যক সেন।