এই সময়: অবশেষে কি তিক্ততার অবসান হলো? পশ্চিমবঙ্গে মিড ডে মিল প্রকল্পের নানা উদ্যোগের প্রশংসা করেছে দিল্লি। সোমবার কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের স্কুলশিক্ষা ও সাক্ষরতা দপ্তরের সচিব সঞ্জয় কুমারের নেতৃত্বে দিল্লির কর্তারা বাংলার উদ্যোগ সম্পর্কে নানা ইতিবাচক কথা বলেন। রাজ্য স্কুলশিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের সঙ্গে ২০২৩-২৪ সালে মিড ডে মিলের বাজেট বরাদ্দ নিয়ে আলোচনা ছিল এ দিন।
বৈঠকটি প্রজেক্ট অ্যাপ্রুভাল বোর্ড (প্যাব)-এর। পরে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এ দিনের সদর্থক আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে টুইট করেন। তাঁর বক্তব্য, ‘মিড ডে মিলে রাজ্যের অনেক উদ্যোগকে স্বীকৃতি দিয়েছে ভারত সরকার। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ২,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করা হয়েছে। এতে প্রমাণিত হলো, জয়েন্ট রিভিউ মিশনের (জেআরএম) রিপোর্ট নিয়ে অযথা যে হাইপ তৈরি করা হয়েছিল, তা একেবারেই রাজনৈতিক ফায়দা তোলার উদ্দেশ্যে।’
বৈঠকটি প্রজেক্ট অ্যাপ্রুভাল বোর্ড (প্যাব)-এর। পরে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এ দিনের সদর্থক আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে টুইট করেন। তাঁর বক্তব্য, ‘মিড ডে মিলে রাজ্যের অনেক উদ্যোগকে স্বীকৃতি দিয়েছে ভারত সরকার। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ২,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করা হয়েছে। এতে প্রমাণিত হলো, জয়েন্ট রিভিউ মিশনের (জেআরএম) রিপোর্ট নিয়ে অযথা যে হাইপ তৈরি করা হয়েছিল, তা একেবারেই রাজনৈতিক ফায়দা তোলার উদ্দেশ্যে।’
পড়ুয়াদের একসঙ্গে মিড ডে মিল খাওয়ার ব্যবস্থা করতে ১৪ হাজার ৮৩৩টি ডাইনিং হল তৈরি করেছে রাজ্য সরকার। এর ভূয়সী প্রশংসা করেন সঞ্জয়। পশ্চিমবঙ্গকে ‘মডেল’ করে দেশের অন্যান্য রাজ্যে ডাইনিং হল তৈরির নির্দেশ পাঠানোর জন্যও কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের কর্তাদের বলেন তিনি। বঙ্গে মিড ডে মিলের কুক-কাম-হেল্পারদের অতিরিক্ত ভাতা দেওয়া নিয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সঞ্জয়।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এঁদের স্বাস্থ্যসাথী-র আওতায় আনাকেও ‘ইতিবাচক’ বলে চিহ্নিত করেছেন কেন্দ্রীয় আধিকারিকরা। পাশাপাশি, ১০০ শতাংশ স্কুলে এলপিজি-তে রান্না, ২৬ হাজারের বেশি স্কুলে কিচেন গার্ডেন তৈরির পরিকল্পনার প্রশংসা করেন দিল্লির কর্তারা।