বুধবার বিচারপতি বিশ্বজিত বসু সিবিআইকে এই নির্দেশ দিয়েছেন। এদিনের শুনানিতে মধশিক্ষা পর্ষদের হলফনামা দেখিয়ে রাজ্যের তরফে দাবি, ১৭৬ জনের মধ্যে ৬৮ জন সুপারিশপত্রের কোনও হার্ডকপি পাননি। তাঁদের মধ্যে আটজন কোনও নথি ছাড়াই রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে চাকরি করছেন।
প্রসঙ্গত, নবম-দশমের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রায় ১৭৬ জনকে নন-জয়েনিং পদে নিয়োগের জন্য এসএমএস করা হয়। ২০১৬-এর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এই ঘটনা ঘটে ২০২০-তে। মামলাকারীর দাবি, তিনি কোনওদিন কাউন্সেলিংয়ে ডাকই পাননি। পর্ষদের দাবি, তাঁর নামে সুপারিশপত্র ইস্যু হয়েছে। এসএসসি-র বক্তব্য, মামলাকারী কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণই করেননি।