গণতন্ত্রে সবার ভোটে দাঁড়ানোর অধিকার রয়েছে। নরেন্দ্র মোদী দাঁড়াতে পারেন, অমিত শাহ দাঁড়াতে পারেন, নওশাদ সিদ্দিকি দাঁড়াতে পারেন, অসুবিধা কী!’ গত বিধানসভা নির্বাচনে সিপিএমের নেতৃত্বে বামেরা আইএসএফ-র সঙ্গে নির্বাচনী জোট করেছিল। কংগ্রেসও ওই জোটে ছিল। নওশাদ যদি ডায়মন্ড হারবারে লোকসভা ভোটে প্রার্থী হন, তা হলে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট কী রণকৌশল নেবে–তা এখনও স্পষ্ট নয়।
তবে তৃণমূলকে বেগ দিতে সিপিএম ওই আসন নওশাদকে ছেড়ে দিতেও পারে। যদিও প্রদেশ কংগ্রেস অবস্থান স্পষ্ট করেনি। অধীর চৌধুরী এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন লোকসভা ভোট ঘোষণা হবে তখন দেখা যাবে। ওখানে সিপিএম প্রার্থী দিতে পারে, কংগ্রেসও প্রার্থী দিতে পারে। ভোট যখন হবে তখন বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’