‘সারদা-নারদায় অভিযুক্ত ছিলেন শুভেন্দু, গ্রেফতারি এড়াতেই দলবদল’! TMC attacks suvendu Adhikari


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ‘সারদা-নারদায় অভিযুক্ত ছিলেন শুভেন্দু, গ্রেফতারি এ়ড়াতেই দলবদল’! রাজ্যে বিরোধী দলনেতাকে নিশানা করল তৃণমূল। দলের নেতা জয়প্রকাশ মজুমদারের দাবি, ‘অনেক ফাইল জোগাড় হয়ে গিয়েছে। অকাট্য প্রমাণ জোগাড় হয়ে গিয়েছে। তাঁকে সম্পূর্ণ ছেড়ে দেওয়া হল’।

তখন রাজ্যের মন্ত্রী ছিলেন, আর এখন বিরোধী দলনেতা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন শুভেন্দু অধিকারী। মেদিনীপুর কলেজ ময়দানে তাঁর হাতে দলের পতাকা তুলে দেন অমিত শাহ। এরপর যে কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন, একুশের নির্বাচনে সেই নন্দীগ্রামে প্রার্থী হন শুভেন্দু। শুধু তাই নয়, হারিয়ে দেন স্বয়ং তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে!

আরও পড়ুন:  Bangla Sahayata Kendra: ১০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁয়ে ফেলল বাংলা সহায়তা কেন্দ্র, ট্যুইট গর্বিত মুখ্যমন্ত্রীর

এদিন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ‘৫ এবং ৬  নভেম্বর ২০২০।  অমিত শাহ এসেছেন। দিল্লি থেকে পাঠানো লোক ছিল। পর্যবেক্ষক, তিনি ছিলেন। সেখানে স্পষ্টভাবে যে, আমার ব্যাপারটি ঠিক হয়ে গিয়েছে তো? মুকুল রায় বললেন, একদম ঠিক হয়ে গিয়েছে। কোনও ভয়ের কারণ নেই। অমিত শাহের সামনে কৈলাস বিজয়বর্গীর বললেন, অমিতজী হ্যায় না। সেই কথা এখনও কানে স্পষ্ট মনে আছে, আপকো ডরকে ক্যা কোই বাত নেহি নে। কীসের ডর’?  

জয়প্রকাশের দাবি, ‘চুক্তি হচ্ছে, নারদা, সারদা ইডি, সিবিআই থেকে তাঁকে মুক্তি করে দেওয়া হবে, পিছনের দরজা দিয়ে। তারা কিছু করবে না। এবং বিজেপিতে যোগ দেন মেদিনীপুর কলেজে ১৯ ডিসেম্বর ২০২০’।

এদিকে জয়প্রকাশ নিজেও একসময়ে বিজেপিতেই ছিলেন। বস্তুত, ২০১৯ সালে করিমপুর কেন্দ্রে উপনির্বাচনে প্রার্থীও হয়েছিলেন তিনি। ভোটের দিন লাথি মেরে তাঁকে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়। সেই প্রসঙ্গে টেনে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘সবার আগে বলুন, কচু বনে লাথি খেয়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন কেন’?

(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App) 





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *